শিরোনাম
◈ জিম্মিদের ছেড়ে দিতে চায় হামাস, যুদ্ধ সমাপ্তির জন্য পূর্ণাঙ্গ চুক্তির দাবি ◈ চট্টগ্রাম-নারায়ণগঞ্জ পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহন শুরু মে-তে, সাশ্রয় হবে কোটি টাকা ◈ দূতাবাসের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও প্রবাসীদের সেবা নিশ্চিতের নির্দেশ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার ◈ রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যানের স্ত্রী সহ দেশ ত্যাগে আদালতের নিষেধাজ্ঞা ◈ ভারতে সংখ্যালঘু সুরক্ষা নিয়ে বাংলাদেশের উদ্বেগ প্রত্যাখ্যান করল দিল্লি, পাল্টা দিল নজর ঘোরানোর অভিযোগ ◈ ফ্লোরিডা স্টেট ইউনিভার্সিটিতে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২, ট্রাম্প বললেন ‘বন্দুক নয়, মানুষ গুলি করে’ ◈ পাকিস্তানের খনিজ ভাণ্ডারে ট্রাম্প প্রশাসনের নজর, বিনিয়োগে বাধা নিরাপত্তা ও অবকাঠামো সংকট ◈ এবার চীনের সঙ্গে শুল্ক যুদ্ধ শেষের ইঙ্গিত ট্রাম্পের, টিকটক চুক্তি বিলম্বিত হতে পারে ◈ ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত, পারস্পরিক স্বার্থে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করার আহ্বান বিশেষজ্ঞের ◈ হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের হুঁশিয়ারি

প্রকাশিত : ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৫:১৯ সকাল
আপডেট : ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৫:১৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] চট্টগ্রামে ইয়াবার মামলায় তিনজনকে ১৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড

রাজু চৌধুরী :[২]  চট্টগ্রামে ইয়াবার মামলায় তিনজনকে ১৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

[৩] মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমান এই রায় দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন মহানগর পিপি মো. ফখরুদ্দিন চৌধুরী। দণ্ডিত তিনজন হলেন- চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার ছোট ঢেমশা গ্রামের মৃত ফকির মোহাম্মদের ছেলে আলী আহমেদ (৫২), কর্ণফুলী উপজেলার শিকলবাহা গ্রামের আব্দুস শুক্কুরের ছেলে মো. হামিদুল্লাহ (৩২), রাঙামাটি জেলার কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়া ইউনিয়নের বড়বিলি গ্রামের মৌলভী আজিজুল হকের ছেলে মো. মহিউদ্দিন (৩৫)।

[৪] মহানগর পিপি মো. ফখরুদ্দিন চৌধুরী জানান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৯০ সালের আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ হওয়ায় তাদের সর্বোচ্চ সাজা ১৫ বছর দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় তিন আসামি আদালতে ছিলেন।

[৫] পরে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন পিপি উল্লেখ্য, কর্ণফুলী নদীর মোহনায় পতেঙ্গা এলাকায় ২০১৬ সালের ১৭ জানুয়ারি একটি মাছ ধরার ট্রলারে অভিযান চালিয়ে ২৭ লাখ ৫০ হাজার ইয়াবাসহ আলী আহমেদ ও হামিদুল্লাহকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঢাকা থেকে আরও ৫০ হাজার ইয়াবাসহ মহিউদ্দিনকে গ্রেফতার করা হয়। র‌্যাবের সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার মহসিন কবির বাদি হয়ে পতেঙ্গা থানায় তিনজনের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯০ এর ১৯ (১) ধারায় মামলা দায়ের করেন। ২০১৬ সালের ২৩ মে তদন্তকারী কর্মকর্তা তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। একই বছরের ৬ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পর রাষ্ট্রপক্ষ ৯ জনের সাক্ষ্য নেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়