সিরাজুল ইসলাম: বুধবার মোহাম্মদপুর থানায় এই মামলা করা হয়। মামলাটি করেছে তদন্ত সংস্থা সিআইডি।
সিআইডি জানায়, রাজীব মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, জমি দখল ও প্রতারণা করে ১৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা উপার্জন করেছেন। ওই টাকা দিয়ে তিনি জমি, ফ্ল্যাট কিনে পরে নামে-বেনামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান চালু করে মানি লন্ডারিং আইনে অপরাধ করেছেন। মামলায় রাজীব ছাড়াও আট থেকে ১০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
চাঁদাবাজি-দখলবাজির অভিযোগে গত বছরের ১২ অক্টোবর র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হন রাজীব। ওই সময় তিনি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
সিআইডির মামলার বিবরণে বলা হয়, রাজীবের চারটি ব্যাংক হিসাবে ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ২২ কোটি ৬২ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। সিআইডির গণমাধ্যম শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন বলেন, রাজীবসহ অপর আসামিদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে দায়ের মামলাটি সিআইডি তদন্ত করছে। সূত্র: সমকাল
আপনার মতামত লিখুন :