সাইফুর রহমান : মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় নিয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন প্রশাসন। তবে পাশাপাশি এই সুবিশাল ইন্ডাস্ট্রিকে পুরোপুরি ধ্বংস না করে ক্ষতির মাত্রা কমিয়ে একে টিকিয়ে রাখার উপায়ও খুঁজছে তারা। যার ফলে একে পুরোপুরি নিষেধাজ্ঞার আওতায় না এনে প্রাথমিকভাবে সুনির্দিষ্ট কয়েকটি ফ্লেভারের ওপর এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলো। ইয়ন,ফক্সনিউজ,নিউইয়র্ক টাইমস।
মার্কিন খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন জানায়, আগামি ফেব্রুয়ারি থেকে এই নির্দেশনা কার্যকর করা হবে। নতুন এই নির্দেশনা অনুযায়ী প্রথম ধাপে ফ্রুট, মিন্ট এবং ক্যান্ডি ফ্লেভারযুক্ত ই-সিগারেট নিষিদ্ধ হচ্ছে। আংশিক নিষেধাজ্ঞার কারণ হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানান, আমরা অবশ্যই আমাদের পরিবারগুলোকে রক্ষা করবো। কিন্তু একই সঙ্গে একটা বড়সড় শিল্পখাত হিসেবে একেও আমাদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে।
সিডিসির এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রে ই-সিগারেট ব্যবহারের ফলে ২ হাজার ৫১ জন ফুসফুস সংক্রমনের শিকার হয়েছেন এবং ৩৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। ট্রাম্প প্রশাসন গতবছর এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল, মার্কিন খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন ই-সিগারেটের ব্যবহার নিয়ে একটি নীতিমালা তৈরির লক্ষে কাজ করছে। তখন ব্যবহারকারীদের সর্বনিম্নে বয়স ২১ বছর নির্ধারণের কথা বলা হলেও সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলা হয়নি। সম্পাদনা : তন্নীমা আক্তার
আপনার মতামত লিখুন :