শিরোনাম
◈ মধ্যরাতে গুলশানে এইচ টি ইমামের ছেলের বাসায় তল্লাশি (ভিডিও) ◈ দুঃখ প্রকাশ করে জেলেনস্কির টুইট, যা বললেন তিনি ◈ ক্ষমতায় আসা এত সহজ না: নাগরিক পার্টিকে মির্জা আব্বাস ◈ ঈদের আগে প্রণোদনার ৭ হাজার কোটি টাকা চায় বিকেএমইএ ◈ যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিজনেস এলিট ফোরটি আন্ডার ফোরটি’ পেলেন বাংলাদেশি কাদের ◈ আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি : ডিবি প্রধান ◈ ট্রাম্পের বক্তব্যের পাল্টা বিবৃতি: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার কোনো কারণ দেখছে না সরকার ◈ পুলিশে ফের রদবদল, সিআইডি প্রধানসহ ১৮ কর্মকর্তা বদলি ◈ অস্ট্রেলিয়াকে বিদায় করে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে ভারত ◈ পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ১৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রকাশিত : ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৯:৫৩ সকাল
আপডেট : ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৯:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় সচেষ্ট হতে ভারতকে আহ্বান জানালো যুক্তরাষ্ট্র

আসিফুজ্জামান পৃথিল : এবার ভারতকে কড়া বার্তা দিলো যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট। সংবিধান এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ মেনে দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষায় মোদী সরকারকে সচেষ্ট হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে তারা। এই পরামর্শকে ভারতের উদ্দেশে কড়া বার্তা বলে মনে করছে ক‚টনৈতিক মহল। দ্য হিন্দু

বৃহস্পতিবার স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র বলেন, ‘নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল ঘিরে কী কী ঘটছে, সে দিকে নজর রেখেছি আমরা। ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং সকলের সমানাধিকারই আমাদের দুই গণতন্ত্রের মৌলিক নীতি। ভারতের কাছে মার্কিন সরকারের আর্জি, সংবিধান এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের কথা মাথায় রেখে তারা যেনো দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষা করে।’ শুরু থেকেই এই বিলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে মার্কিন কংগ্রেসের একটি অংশ। জাতীয় নাগরিকপঞ্জির (এনআরসি) পর দেশের সংখ্যালঘুদের লক্ষ্য করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে মোদী সরকার নাগরিক সংশোধনী বিল এনেছে বলে দাবি তাদের। তা নিয়ে সপ্তাহের শুরুতেই নরেন্দ্র মোদী-অমিত শাহদের বিরুদ্ধে সরব হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা সংক্রান্ত কমিশন (ইউএসসিআইআরএফ)। তারা জানায়, নাগরিকত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে ধর্মীয় মানদন্ড বেঁধে দেওয়ার সিদ্ধান্ত অত্যন্ত বিপদজনক। পার্লামেন্টের দুই কক্ষে বিলটি পাশ হলে অমিত শাহ-সহ দেশের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো উচিত বলে, মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের কাছে সুপারিশও করে তারা।

সেসময় ইউএসসিআইআরএফ-এর সুপারিশকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়নি ভারত। বরং তাদের মন্তব্য পক্ষপাতদুষ্ট বলে পাল্টা অভিযোগ তোলা হয় দেশুটর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষে। টুইটারে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে মুখপাত্র রবীশ কুমার জানান, নাগরিকত্ব সংক্রান্ত তথ্য তৈরি করার অধিকার রয়েছে প্রত্যেক দেশের। তার জন্য বিভিন্ন নীতির মাধ্যমে বিশেষ ক্ষমতা প্রয়োগেরও অধিকার রয়েছে। তার পরেই রাজ্যসভায় বিতর্কিত ওই বিলটি পাশ করিয়ে নেওয়া হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়