শিরোনাম
◈ উত্তরাঞ্চল থেকে উপদেষ্টা করার দাবিতে ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের ◈ দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই যা করবেন ট্রাম্প  ◈ প্রতিটি দেশে একটি সামাজিক ব্যবসা ব্যাংকিং আইন থাকা উচিত : প্রধান উপদেষ্টা ◈ বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সাথে সরকারের ক্ষমতার দ্বন্দ্ব নাকি অন্যকিছু ? ◈ ভাইরাল সুপারিশপত্রের বিষয়ে যা বললেন উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ◈ রাজবাড়ীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা ◈ ‘অহরহ কল আসছে, আমাকে উপদেষ্টা হিসেবে দেখতে চায়’ (ভিডিও) ◈ আগামী ২৪ ঘণ্টায় যেসব বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে ◈ ‘আ. লীগ-বিএনপির কোনো পার্থক্য নেই, ওরা ক্ষমতার পাগল : ফয়জুল করীম (ভিডিও) ◈ বিশ্বে মশার কামড়ে ঘায়েল ৪ বিলিয়ন মানুষ

প্রকাশিত : ২৫ নভেম্বর, ২০১৯, ০২:১২ রাত
আপডেট : ২৫ নভেম্বর, ২০১৯, ০২:১২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পদত্যাগেও নেই পরিত্রাণ! অনিল আম্বানির আরজি খারিজ ঋণদাতাদের

রাশিদ রিয়াজ : বিপুল ব্যবসায়িক ক্ষতির জেরে দেউলিয়া অবস্থা ভারতের রিলায়েন্স কমিউনিকেশন। ২০১৯ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে সংস্থার মোট লোকসানের পরিমাণ ছিল ৩০,১৪২ কোটি টাকা। দেনার দায়ে ডুবন্ত রিলায়েন্স কমিউনিকেশন-এর ডিরেক্টর পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন অনিল আম্বানি। কিন্তু তাঁর ওই আবেদন প্রত্যাখ্যান করল ঋণদাতা সংস্থাগুলির কমিটি। আম্বানি ছাড়াও ছায়া ভিরানি, রায়না কারানি, মঞ্জরি ক্যাকার এবং সুরেশ রাঙ্গাচারের ডিরেক্টর পদ থেকে পদত্যাগের আবেদন নাম মঞ্জুর হয়েছে। রিলায়েন্সকে দেউলিয়া ঘোষণার উদ্যোগ শুরু হয়ে গিয়েছে। সেই প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করতে বলা হয়েছে অনিল-সহ বাকি চারজনকে।

চলতি মাসের প্রথম দিকে অনিল আম্বানির সঙ্গে ছায়া ভিরানি, রায়না কারানি, মঞ্জরি ক্যাকার এবং সুরেশ রাঙ্গাচার RCom-এর ডিরেক্টরের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন। তবে সেটি আদৌ গ্রহণ করা হবে কি না, তা চূড়ান্তভাবে নির্ভর করছিল ঋণদাতাদের ওপরে। ফলে এই পরিস্থিতিতে কর্পোরেট বিশেষজ্ঞদের নজর ঘুরে ছিল ঋণদাতাদের কমিটি-র দিকে।

এই পরিস্থিতিতে বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে দাখিল সাম্প্রতিকতম নথিতে রিলায়েন্স জানিয়েছে, 'গত ২০ নভেম্বর সিওসি-র বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ওই বৈঠকে আম্বানি-সহ পাঁচ ডিরেক্টরের ইস্তফাপত্র সর্বসম্মতভাবে খারিজ হয়ে গিয়েছে। সেইসঙ্গে আগামিদিনেও তাঁদের ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যেতে বলা হয়েছে। রিলায়েন্সকে দেউলিয়া ঘোষণার যে উদ্যোগ চলছে তাতে ওই পাঁচ জনকে পূর্ণ সহযোগিতা করতে বলা হয়েছে।'

ভারতের টেলিকম বাজারে রিলায়েন্স জিও-র প্রবেশের পরে তীব্র প্রতিযোগিতার জেরে প্রবল মার খেতে শুরু করে রিলায়েন্সের ব্যবসা। তীব্র লোকসান এবং গলা পর্যন্ত ঋণের জোড়া ধাক্কায় এক সময় নিজেদের ওয়ারলেস ব্যবসা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে অনিল আম্বানীর মালিকানাধীন সংস্থাটি। ২০১৭ সালের মার্চে শেষবার নিজেদের ঋণ সংক্রান্ত তথ্য জনসমক্ষে এনেছিল তারা। সে সময় রিলায়েন্সএর ব্যাংক ঋণের পরিমাণ ছিল ৭০০ কোটি মার্কিন ডলার। এ ছাড়া ভেন্ডাররা তাদের থেকে বড় অংকের অর্থ পায়। এই সময়

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়