শাহানুজ্জামান টিটু : নুর হোসেনের আত্মদানকে আমরা বৃথা যেতে দিতে পারি না।বাধা দূর করে মানুষের নাগরিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।নুর হোসেনের মতো সাহসিকতা নিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।১০ নভেম্বর নুর হোসেন দিবস উপলক্ষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাণীতে এ কথা বলেন।
শনিবারের বাণীতে তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে নুর হোসেন একটি অবিস্মরণীয় নাম।১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের এক লড়াকু সৈনিক হিসেবে তিনি রাজপথে নেমে এসেছিলেন বুকে পিঠে ’গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’ স্লোগান লিখে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, গণতন্ত্রের দাবিতে সোচ্চার এই যুবকের কন্ঠকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল স্বৈরাচারের বন্দুক।স্বৈরাচারের বুলেট বুকে বরণ করে নিয়েছিলেন নুর হোসেন।নুর হোসেনের সে অবদান বৃথা যায়নি।তার রক্তের ধারা বেয়েই ’৯০ এর গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরশাসকের পতন ঘটে, মুক্ত হয় আমাদের গণতন্ত্র।
মির্জা ফখরুল বলেন, যে স্বপ্ন চোখে নিয়ে জীবন উৎসর্গ করে ছিলেন নুর হোসেন, তাঁর সে স্বপ্ন আজো পুরোপুরি সফল হয়নি।১৯৯০ এর মুক্ত হওয়া গণতন্ত্র আবার শৃংখলিত হয়েছে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারী একতরফা নির্বাচন করার মধ্য দিয়ে।
আপনার মতামত লিখুন :