শিরোনাম
◈ পল্লবী থানায় ঢুকে যুবকের অতর্কিত হামলা, ওসিসহ আহত ৩ ◈ ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট দুতার্তে গ্রেপ্তার ◈ যুক্তরাষ্ট্র প্রবেশে নিষিদ্ধ হতে পারেন পাকিস্তানিরা! ◈ আমাদের মনে রাখতে হবে, দেশে এখন যুদ্ধ পরিস্থিতি বিরাজ করছে: উপদেষ্টা মাহফুজ ◈ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আফগানিস্তানকে নিষিদ্ধ চেয়ে  আইসিসিকে হিউম্যান রাইটসের চিঠি ◈ বিসিবির প্রতিশ্রুত পুরস্কারের অর্থ পেলেন যুব এশিয়া কাপ জয়ী ক্রিকেটাররা  ◈ পাকিস্তানের কাউকে ফাইনালের মঞ্চে না ডাকার ব্যাখ্যা দিলো আইসিসির প্রতিনিধি ◈ সুনিল গাভাস্কার পাকিস্তানের ভয়ে শারজাহ থেকে পালিয়েছিলেন: ইনজামাম উল হক  ◈ সাভারে পাওয়ার গ্রিডে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজের নাম প্রত্যাহারের জন্য বিসিবিকে অনুরোধ জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ 

প্রকাশিত : ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০৭:৩৬ সকাল
আপডেট : ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০৭:৩৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সিনেমা জগতে জীবনের ৪৩ বছর পার করেছেন অঞ্জনা

আবু সুফিয়ান রতন : চলচ্চিত্রের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী অঞ্জনা তার অভিনয় জীবন শুরু করেছিলেন ১৯৭৬ সালে। বাবুল চৌধুরী পরিচালিত ‘সেতু’ চলচ্চিত্র দিয়ে তিনি কাজ শুরু করলেও তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিটি ছিলো ‘দস্যু বনহুর’। শামসুদ্দিন টগর পরিচালিত এ ছবিটি ১৯৭৬ সালের ১২ই সেপ্টেম্বর মুক্তি পায়।

এই সিনেমায় অঞ্জনার নায়ক ছিলেন সোহেল রানা। এরপর প্রায় তিন শত এর অধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। সিনেমা জগতে জীবনের ৪৩ বছর পার করেছেন। এখনও এফডিসিতে সিনেমার কোন অনুষ্ঠান হলেই ছুটে আসেন অঞ্জনা।

ক্যারিয়ারের চার দশক পার করায় অঞ্জনাকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন অনেকেই। এরই মধ্যে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকেও শুভেচ্ছা জানানো হয়েছেন তাকে। শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক যায়েদ খান অঞ্জনার বাসায় গিয়ে তার হাতে ফুল ও সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দিয়েছেন।

জায়েদ খান বলেন, ‘এখনো সিনেমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসেন অঞ্জনা আপা। বাংলা সিনেমায় অনেক অবদান রেখেছেন তিনি। আমরা শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে তার বাসায় গিয়েছিলাম। চলচ্চিত্রে ৪০ বছর পার করায় সমিতির পক্ষ থেকে শুভেচছা প্রদান করছি তাকে।’

নায়িকা অঞ্জনা নৃত্যশিল্পী হিসেবেও পেয়েছেন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। তার প্রথম সিনেমা ‘দস্যু বনহুর’ সুপারহিট হয়েছিলো সেই সময়। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। তিন শতাধিক ছায়াছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, আন্তর্জাতিক পুরস্কার, একাধিকবার জাতীয় স্বর্ণপদক, বাচসাস পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কার।

তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য কিছু সিনেমা হলো মাটির মায়া (খান আতাউর রহমান), অশিক্ষিত (আজিজুর রহমান), চোখের মণি ও সুখের সংসার (নারায়ণ ঘোষ মিতা), জিঞ্জির, অংশীদার ও আনারকলি (দিলীপ বিশ্বাস), বিচারপতি (গাজী মাজহারুল আনোয়ার), আলাদীন আলীবাবা সিন্দাবাদ (শফি বিক্রমপুরী), অভিযান (নায়করাজ রাজ্জাক), মহান ও রাজার রাজা (আলমগীর কুমকুম), বিস্ফোরণ (এফ আই মানিক), ফুলেশ্বরী (আজিজুর রহমান), রাম রহিম জন (সত্য সাহা), নাগিনা (মতিউর রহমান বাদল), পরীণিতা (আলমগীর কবির) প্রভৃতি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়