আসিফুজ্জামান পৃথিল : ১৯৮০ এর দশকের পর মঙ্গলবার সকালে সবচেয়ে নেতিবাচক অবস্থানে পৌঁছে গেছে ব্রিটিশ পাউন্ড। ব্রেক্সিট নিয়ে পার্লােেমন্টে তুমুল হট্টগোল ও অনিশ্চয়তার কারণে বিক্রেতারা পুশ সেল করায় মুদ্রাটির অবস্থান দূর্বল হয়ে গেছে। দ্য টেলিগ্রাফ
বাজার খোলা মাত্রই ১.২০ ডলারের ব্যারিয়ার ভেঙে ১.১০৫৯ ডলারে নেমে আসে। গত কয়েকমাস ধরেই পাউন্ড ডলারের বিপরীতে দর হারাচ্ছিলো। বিশেষজ্ঞরা আগেই সন্দেহ করেছিলেন এ ধরণের ঘটনা ঘটতে পারে। ১৯৮৫ সালে একবার পাউন্ডের দর এতোটা নেমেছিলো। পাউন্ডের এই নিম্নমুখী প্রবণতা পুঁজিবাজারেও প্রভাব ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই বিষয়ে বিখ্যাত বাজার ও মুদ্রা বিশেষজ্ঞ জেসে কোহেন এক টুইট বার্তায় বলেন, ‘যদি আপনারা মনে করে থাকেন অগাস্ট মাস খারাপ গেছে তবে ইতিহাস দেখুন। ইতিহাস বলে বাজারের জন্য সেপ্টেম্বর বরাবরই খারাপ মাস। এ মাসেই সব সূচকের বড় ধরণের গড় পতন ঘটে। খারাপ দিনের জন্য প্রস্তুত থাকুন। ’
বিশ্লেষকরা বলেছেন পাউন্ডের দর আরো কমবে। যুক্তরাজ্য যদি ব্রেক্সিট সমস্যার তড়িৎ সমাধান না করতে পারে তবে পাউন্ডের দর আরো কমতে পারে। এমনকি পাউন্ড ডলারের সমান দরেরও হয়ে যেতে পারে। সম্পাদনা : ইকবাল খান