জিয়া শাহীন : এক. ডিসি জামালপুর। ওএসডি। তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছে। প্রমাণিত হলে শাস্তি হবে। চাকরি বিধির শাস্তি হবে শপথ ভঙ্গের। জেলার সবচেয়ে বড় কর্মকর্তা তিনি। এমনটি হলে প্রভাব পড়বে সারা দেশের মর্যাদার পদগুলোর উপর। দুই. ডিসির পরে কারা? এতো প্রভাব যদি ওই সাধনার হয় তাহলে তারা কি করেছেন? ডিসি কি তাদের চাকরি খেতে পারতেন? তারা কেন উপরে অভিযোগ দেননি! দিলে বলুক কোন কর্মকর্তা অভিযোগ আমলে নেয়নি? তা হলে তাকেও ওএসডি এবং ব্যবস্থা নেয়া উচিত। ডিসির রুমে কে ঢুকতে পারে? সিসি টিভি কি অফিশিয়াল? জামালপুর ডিসি অফিসের সংশ্লষ্ট সব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি করা উচিত। ডিসির মেয়ে, স্ত্রী নিয়ে যারা এখনও ছবি পোস্ট করছে এবং ওই ভিডিও যারা ভাইরাল করেছে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া জরুরি। ওই ডিসির স্ত্রী,কন্যা এবং স্বজনদের এমন অবস্থায় ফেলা কি আইনসিদ্ধ? ডিজিটাল প্রযুক্তি বলবেন, খুঁজে পাওয়া গেলো না! তিন. সমাবেশ করতে অনুমতি লাগে, কখনো হয় না। আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের মহাসমাবেশ করার অনুমতি এবং সমাবেশ করা কতোটুকু লাভ বা ক্ষতি হয়েছে? ভাবছেন কেউ? দেশের জন্য রোহিঙ্গা নিয়ে ভাবতে হবে।
এনজিওগুলো কার ফান্ড নিয়ে কার জন্য কাজ করছে! এসব ফান্ড সরাসরি না সুবিধাজনক প্রক্রিয়ায় ঘুড়িয়ে পাঠানো হয়। ভাবতে হবে এবং এনজিওদের সরাতে হবে দেশের স্বার্থের জন্য। চার. ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসার সম্ভবত আগের দিন ত্রিপুরায় সভা করে বাংলাদেশের একাংশ দাবি করা হয়েছে। অদ্ভুদ কথা। তবুও সংবাদে পড়তে হচ্ছে। পাঁচ. আসামের ৪০ লাখ কি পুশব্যাক হবে? করতে গেলে দেশের প্রস্তুতি কি থাকবে? ছয়. রোহিঙ্গা নিয়ে চীন-ভারত সহমত। বাইরে যাই বলুক। পুশব্যাক করার কোনোই সুযোগ নেই। তাহলে? আরও? অভ্যন্তরীণ এবং বাইরের বিষয় নিয়ে ভাবতে হবে এখনই। সাত. সমস্ত শরীর রুগ্ন রেখে মুখের রক্ত দেখে শরীরের সুস্থতা কখনোই বলা যায় না (অনেক বছর আগে ইত্তেফাকের উপ- সম্পাদয়ীকতাতে লুব্ধকের লেখায় পড়েছিলাম, ছদ্ধ নাম)। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :