শিরোনাম
◈ গোয়েন্দা নজরদারিতে যেসব গুরুত্বপূর্ণ আমলা, প্রশাসনে আতঙ্ক ◈ শেখ মুজিবের নামে লাখ ডলারের আন্তর্জাতিক শান্তি পদক বাতিল ◈ মধ্যরাতে গুলশানে এইচ টি ইমামের ছেলের বাসায় তল্লাশি (ভিডিও) ◈ দুঃখ প্রকাশ করে জেলেনস্কির টুইট, যা বললেন তিনি ◈ ক্ষমতায় আসা এত সহজ না: নাগরিক পার্টিকে মির্জা আব্বাস ◈ ঈদের আগে প্রণোদনার ৭ হাজার কোটি টাকা চায় বিকেএমইএ ◈ যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিজনেস এলিট ফোরটি আন্ডার ফোরটি’ পেলেন বাংলাদেশি কাদের ◈ আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি : ডিবি প্রধান ◈ ট্রাম্পের বক্তব্যের পাল্টা বিবৃতি: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার কোনো কারণ দেখছে না সরকার ◈ পুলিশে ফের রদবদল, সিআইডি প্রধানসহ ১৮ কর্মকর্তা বদলি

প্রকাশিত : ২৭ আগস্ট, ২০১৯, ০৫:২৪ সকাল
আপডেট : ২৭ আগস্ট, ২০১৯, ০৫:২৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রোহিঙ্গা ইস্যু তাড়াতাড়ি সমাধান না হলে পরিস্থিতি ভয়াবহ অবস্থায় চলে যাবে, বললেন অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ

হ্যাপি আক্তার : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজ'-এর অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেছেন, রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে মিয়ানমার তেমন গুরুত্ব দিচ্ছে না। যে কারণে গত দুই বছরে মিয়ানমার রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে নানা নাটক করছে।বিবিসি বাংলা ৭:৩০

রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যা বিভাবে দূর করা যায়, সে বিষয়ে ঢাকায় মঙ্গলবার একটি গবেষণা গ্রন্থ প্রকাশিত হবে। রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে কাজ করেছেন বিশে^র এমন দুজন গেবেষকের লেখা সম্মিলিত এই গবেষণা গ্রন্থটি সম্পাদনা করেছেন অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় ছাড়াও বইটির প্রকাশক হিসেবে ব্রাক বিশ^বিদ্যালয় ও ব্রিটিশ দাতব্য সংস্থা একশন এইড।

ইমতিয়াজন আহমেদ বলেন, দুজন লেখক বইটিতে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে বিভিন্নভাবে তুলে ধরেছেন কিভাবে সমস্যার সমাধান করা হবে। বইটিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে মিয়ানমারের আইন আইন পরিবর্তনের বিষয়ে। কারণ রোহিঙ্গাদের আইনের মাধ্যমে তাদের মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে। সেই আইনের কোনো পরিবর্তন করা হয়নি গত দুই বছরে। মিয়ানমারের প্রথম কাজ হলো আইন পরিবর্তন করা, নয়তো নতুন আইন আনতে হবে।

বন্ধু রাষ্ট্রের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, মিয়ানমারের বন্ধু রাষ্ট্রগুলো রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা দেয়ার বিষয়ে রোহিঙ্গাদের সাথে থাকে, তাহলে এই জনগোষ্ঠী মনে করবে একটি মৌলিক পরিবর্তন এসেছে।

তিনি বলেন, আইন ও নিরাপত্তা এই দুই জায়গায় যতো দিন না পরিবর্তন আসবে, ততো দিন রোহিঙ্গারা নিরাপদ বোধ করবে না এবং তারা নিজ দেশে ফিরে যেতে চাইবে না। তাছাড়া, রোহিঙ্গাদের নিয়ে যে শঙ্কা করা হচ্ছে, সেগুলো যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব সমাধান করতে হবে। তা না হলে পরিস্থিতি ভয়াবহ অবস্থায় চলে যাবে।

তিনি আরো বলেন, রোহিঙ্গারা যে শুধু বাংলাদেশে আছে তা নয়। বিশ্বের ১৯টি দেশে রোহিঙ্গারা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। সবগুলো দেশ একত্র হয়ে যদি কথা বলে, তাহলে চীনও হয়তো বুঝবে যে তাদের নিজের স্বার্থের জন্যই রোহিঙ্গা সংকট সমাধান করা প্রয়োজন।

আন্তর্জাতিকীরণ যতো বৃদ্ধির সাথে সাথে বিশ্বে সব জায়গা থেকে চাপ আসবে মিয়ানমার তখন বুঝতে পারবে রোহিঙ্গা ইস্যুর সমাধান করা প্রয়োজন। সম্পাদনা : রাজু আহ্সান/রাশিদুল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়