শিরোনাম
◈ যৌথ বাহিনীর অভিযানে বেসামরিক ব্যক্তির মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন: আইএসপিআর ◈ সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা বন্ধ: এতে বাংলাদেশে কী প্রভাব পড়বে? ◈ রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ করলো ইসলামিক ফাউন্ডেশন ◈ খালেদা জিয়া অনেকটাই সুস্থ, হোম ভিজিট সিস্টেমে চলছে চিকিৎসা ◈ ওয়াশিংটনের রেশ না কাটতেই ফের বিমান দুর্ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রে ◈ আওয়ামী লীগের কর্মসূচির প্রথম দিন: ঢাকায় লিফলেট বিতরণ ◈ ঘন কুয়াশায় ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে একসঙ্গে ৬ গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ২৫ ◈ প্রেসসচিব শফিকুল আলম আলোচিত সেই মাফলারটি বিক্রির ঘোষণা দিলেন ◈ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা এনামুল হক বিজয়ের ◈ চ্যাম্পিয়নস লিগ শেষ ষোলোর প্লে-অফের ড্র, ম্যানসিটি লড়বে রিয়াল মাদ্রিদের বিরুদ্ধে

প্রকাশিত : ২২ আগস্ট, ২০১৯, ০২:৩৮ রাত
আপডেট : ২২ আগস্ট, ২০১৯, ০২:৩৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিশ্বব্যাপী বাঘ হত্যা ও পাচার বাড়ছে

খালিদ আহমেদ : নতুন এক জরিপে দেখা গেছে, একবিংশ শতাব্দীতে ২ হাজার ৩০০টির বেশি বাঘ হত্যা কিংবা পাচার করা হয়েছে। ২০০০ সাল থেকে ২০১৯—এই ১৯ বছরে বিপুলসংখ্যক বাঘকে হত্যা কিংবা অবৈধভাবে পাচার করা হয়েছে। ‘ট্রাফিক’ নামের একটি সংস্থার জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে। মঙ্গলবার জরিপের ফলাফল প্রকাশ করে সংস্থাটি। এএফপি

ট্রাফিকের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া পরিচালনা বিভাগের প্রধান কনিতা কৃষ্ণস্বামী বলেন, বাঘের সংখ্যা এভাবে কমে যাওয়া ভীষণ উদ্বেগজনক। তিনি বলেছেন, ‘বাঘকে রক্ষা করার এই লড়াইয়ে আমরা হেরে যাচ্ছি। কথা বলার সময় শেষ হয়েছে, এখন কাজ করে দেখানোর পালা। বাঘের সংখ্যা যেন আর না কমে, সে জন্য কথাকে কাজে পরিণত করতে হবে।’

জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯০০ সালে বিশ্বজুড়ে বাঘের সংখ্যা ছিল এক লাখের বেশি। কিন্তু ২০১০ সালে এ সংখ্যা কমতে কমতে এসে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২০০–তে। এরপর আবার বাঘের সংখ্যা কিছুটা বাড়লেও হত্যা ও পাচারের হার বাড়ছে আশঙ্কাজনকভাবে। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে প্রায় ৩ হাজার ৯০০ বাঘ আছে বলে ট্রাফিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

ট্রাফিকের জরিপে উঠে এসেছে, গত ১৯ বছরে বিশ্বের ৩২টি দেশ থেকে পাচার করা দুই হাজারের মতো বাঘ জব্দ করা হয়েছে। মূলত বাণিজ্যের উদ্দেশ্যেই বাঘ পাচার করা হয়। পাচারকারীদের কাছে বাঘের শরীরের সবচেয়ে লাভজনক অংশ হিসেবে বিবেচিত হয় চামড়া। ট্রাফিকের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিবছর গড়ে ৫৮টি বাঘের পুরো শরীরের চামড়া জব্দ করা হয়ে থাকে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, অবৈধভাবে বাঘ পাচারের পেছনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাঘ প্রজনন কেন্দ্রগুলোর বিশেষ ভূমিকা আছে। প্রজনন কেন্দ্রগুলো বাঘ সংরক্ষণে তেমন উদ্যোগী হচ্ছে না বলে এই প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়