শিরোনাম
◈ আখেরি মোনাজাত চলাকালে ‘ড্রোন আতঙ্ক, আহত অন্তত ৪০ ◈ গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ, মিরপুর রোডে যান চলাচল বন্ধ ◈ তুরাগ তীরে আখেরি মোনাজাতে দেশ ও মানবতার কল্যাণ কামনা ◈ বাংলাদেশের জন্য আবারও ১২০ কোটি রুপির সহায়তা বরাদ্দ রাখলো ভারত ◈ গোপনে বাংলাদেশে এসে টিউলিপের তথ্য নিয়ে গেছে যুক্তরাজ্যের গোয়েন্দারা ◈ ছেলের বিয়ে থেকে আওয়ামী লীগ নেতা ফখরুল আটক ◈ ভাঙা ঘরে চাঁদের আলো ছড়ালেন নন্দিনী, উপহার পাঠালেন তারেক রহমান ◈ টাকা জমা রাখলে কোন ব্যাংকে কত মুনাফা পাবেন জেনে নিন ◈ ফের বাড়ল সোনার দাম, দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ◈ ‘পরিবর্তিত’ বাংলাদেশ নিয়ে কেন মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন কলকাতার বাঙালিরা?

প্রকাশিত : ২০ আগস্ট, ২০১৯, ০৭:৩৮ সকাল
আপডেট : ২০ আগস্ট, ২০১৯, ০৭:৩৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যমুনার ভাঙনরোধে স্থায়ী সমাধানের দাবি

অলক কুমার দাস, টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলায় যমুনা নদীর তীরবর্তী সাতটি গ্রামে ভিটেবাড়ি রক্ষার্থে সরকারের কোন স্থায়ী পদক্ষেপ নেই বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা। তারা যমুনার ভাঙনধে সমাধান চেয়েছেন।

যমুনার স্রোত তীব্র হওয়ায় প্রতিবছর বসতভিটা ভেঙে নিঃস্ব হচ্ছেন তীরবর্তী শতাধিক পরিবার। বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষের নিকট ভাঙনরোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানালেও দৃশ্যমান কোন পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় এলাকাবাসী হতাশ বলে জানিয়েছেন। নদী ড্রেজিং বন্ধের চেয়ে ভাঙণ রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ জরুরি বলে মন্তব্য করেন আফজালপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক মেম্বার।

সিংগুলি গ্রামের আব্দুল মান্নান, আলীপুর গ্রামের লিয়াকত, দেলোয়ার, আইয়ুব আলী, আনিছুর, শরীফুল, হাকিম, বেলটিয়া গ্রামের জাহাঙ্গীর, মোশারফসহ শতাধিক ভুক্তভোগী বলেন, যমুনার ভাঙনে প্রতি বছরই আমাদের বাড়িঘর, গবাদী পশু, ফসলহানিসহ নানা ভোগান্তির শিকার হতে হয়। এজন্য অনেকে শুধুমাত্র অবৈধ বালু উত্তোলনকে দায়ী করলেও প্রকৃতপক্ষে সরকারি তত্ত্বাবধানে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা না হলে এ সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব নয় বলে তারা মন্তব্য করেন। তারা বলেন, এক বছর ধরে নদীতে বালু উত্তোলন বন্ধ রয়েছে, কিন্তু যমুনা তীরবর্তী মানুষের কোন উন্নয়ন হয়নি।

এ বিষয়ে টাঙ্গাইলের পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম বলেন, যমুনার ভাঙন কবলিত এলাকায় ভূঞাপুরের গোবিন্দাসী থেকে মানিকগঞ্জ পর্যন্ত ৫১ কিলোমিটার দীর্ঘ বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সরকারি অনুমোদন পেলেই বাঁধের কাজ শুরু করা হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়