শিরোনাম
◈ ব্যাংকের প্রতিটি শাখায় স্কুল ব্যাংকিং চালু করতে হবে ◈ দুটি কারণ পাওয়া গেছে এসএসসিতে পরীক্ষার্থী কমে যাওয়ার ◈ যে কারনে কর্মবিরতির ঘোষণা মেট্রোরেল কর্মীদের ◈ রাজনৈতিক দলগুলোর আয়-ব্যয় নিয়ে কেন লুকোচুরি? ◈ ভারত সফরে মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান তুলসি, আলোচনা হবে বাংলাদেশ নিয়েও ◈ ফুল কিনতে যাওয়া তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুই ছাত্রদল নেতাসহ আটক ৪ ◈ জাতিসংঘ মহাসচিবের সফরে এক ঢিলে তিন পাখি মেরেছে অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ঈদের পর নির্বাচন ও সংস্কার দাবিতে ফের উত্তপ্ত হবে রাজনীতির মাঠ  ◈ অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের আরেকটি দল আসছে, নেতৃত্বে শিবিরের সাবেকরা ◈ দুই-একজন অপকর্ম করছে, তাদেরকে কোনভাবেই দলে রাখতে পারব না : ইশরাক

প্রকাশিত : ২০ আগস্ট, ২০১৯, ১২:১৮ দুপুর
আপডেট : ২০ আগস্ট, ২০১৯, ১২:১৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কোরবানির এক সপ্তাহ পরেও শেরপুরে শুরু হয়নি চামড়া বিক্রি

তপু সরকার : কোরবানির এক সপ্তাহ পরও শেরপুরের চামড়া ব্যবসায়ীদের চামড়া বিক্রি শুরু হয়নি। এমনিতেই গত কয়েক বছরের কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রির টাকা ট্যানারী মালিকরা পরিশোধ না করায় বিপাকে রয়েছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। তার উপর এবারও কোরবানীর পশুর চামড়া কিনে তারা চরম আর্থিক ক্ষতি ও অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন।

কাঁচা চামড়া ব্যবসায়ীদের সূত্রে জানা গেছে, শেরপুর শহরের ১০ থেকে ১২ জন চামড়া ব্যবসায়ী সারা বছর ঢাকার ট্যানারী মালিকদের কাছে লবণযুক্ত চামড়া বিক্রি করে থাকেন। গত ৩-৪ বছর ধরে ওইসব ট্যানারী মালিকদের কাছে শেরপুরের চামড়া ব্যবসায়ীদের ৩ থেকে ৪ কোটি টাকা বকেয়া পাওনা রয়েছে। ঢাকার অনেক মালিক পাওনা টাকা বাবদ চেক প্রদান করলেও ব্যাংক হিসাবে টাকা না থাকায় সেসব চেক সংশ্লিষ্ট আদায়কারী ব্যাংক থেকে ফেরত আসছে। ফলে দীর্ঘদিনেও পাওনা টাকা না পাওয়ায় শেরপুরের মালিকরা চলতি বছর চামড়া কিনতে গিয়ে স্থানীয়ভাবে ঋণ করেছেন। কিন্তু গত শনিবার থেকে ঢাকার ট্যানারী মালিকদের লবণযুক্ত কাঁচা চামড়া কেনার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত শেরপুরের ব্যবসায়ীরা কারও কাছ থেকে সাড়া পাননি বা চামড়া বিক্রি শুরু হয়নি। ফলে ওইসব ব্যবসায়ীরা লবণ দিয়ে বিপুল পরিমাণ কাঁচা চামড়া তাদের গুদামে মজুত করে রেখেছেন এবং আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন।

শেরপুর শহরের খরমপুর এলাকার বিশিষ্ট কাঁচা চামড়া ব্যবসায়ী ও সরবরাহকারী আব্দুল জলিল বলেন, ঢাকার ট্যানারী মালিকেরা বিগত বছরগুলোর পাওনা পরিশোধ করার আশ্বাস দেওয়ায় এবারও স্থানীয় ব্যবসায়ীরা চামড়া কিনে লবণ দিয়ে প্রক্রিয়াজাত করে রেখেছেন। কিন্তু বকেয়া টাকা পরিশোধ করাতো দূরের কথা, ট্যানারী মালিকরা চামড়া কেনার ব্যাপারে কোনো যোগাযোগ করেননি বা তাদের কোনো প্রতিনিধিকেও এখানে পাঠাননি। এতে তারা বিপাকে পড়েছেন এবং চরম আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন। তিনি এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। সম্পাদনা: আমিন মুনশি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়