মাসুদ আলম : যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে তৎপর রয়েছে পুলিশ, র্যাব ও গোয়েন্দারা । বৃহস্পতিবার ধানমন্ডি ৩২ ও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসা প্রত্যেক ব্যক্তিকে গেটের ভিতর দিয়ে তল্লাশী করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে প্রবেশ করানো হয়েছে।বঙ্গবন্ধু যাদুঘর ও বনানী কবরস্থান পুরোটাই সিসিটিভির আওতায় এনে ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হয়েছে।শোকের মাস আগস্টকে কেন্দ্র করে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র, জঙ্গি গোষ্ঠী, দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী মহল নাশকতা করতে পারে বলে আশঙ্কা করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, ১৭ আগস্ট সারাদেশে জঙ্গিদের সিরিজ বোমা হামলা, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার কারণে এই মাসকে জঙ্গিরা নাশকতার জন্য বেছে নিতে পারে। সম্প্রতি পুলিশের বিশেষ শাখা- এসবির পক্ষ থেকে নাশকতার আশঙ্কার বিষয়ে একটি প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের কাছে। একারণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিট অধিকতর সতর্কতা অবলম্বন করেছে।
সরজমিনে দেখা গেছে, বুধবার বিকেলে থেকে রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো। বিভিন্ন এলাকায় ব্লক রেইড। বাড়ানো হয় তল্লাশি চেক পোস্ট। সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও যানবাহন তল্লাশি করা হয়। পুরো রাজধানীতে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তবে ধানমন্ডি, গুলশান ও বনানীতে পুলিশের তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো।
ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেছিলেন, শোক দিবস ও শোকের মাসকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :