শিরোনাম
◈ ঢাকাবাসীকে যেকোনো উপায়ে নিরাপদ রাখতে হবে: ডিএমপি কমিশনার ◈ গভীর রাতে অনৈতিক কার্যকলাপ, যুব মহিলা লীগ নেত্রীসহ আটক ৪ ◈ দেশে সরকার পরিবর্তন ছাড়া আর কিছু বদলায়নি: গয়েশ্বর ◈ ঢাকা সিটি কলেজ আরও দুদিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ◈ নতুন কমিশন বরণে প্রস্তুত ইসি, আস্থা ফিরবে তো? ◈ নেদারল্যান্ডস ও স্পেনের ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে নেশন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনাল ◈ সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় সংস্কার কমিশন (ভিডিও) ◈ নির্বাচন যত দেরি হবে, তত ষড়যন্ত্র বৃদ্ধি পাবে: তারেক রহমান (ভিডিও) ◈ সমালোচকেরা মনে করছেন, ক্ষমতায় গেলে বিএনপি আরেকটি ‘আওয়ামী লীগে’ পরিণত হতে পারে ◈ হোয়াটসঅ্যাপ আনলো চমকপ্রদ ফিচার

প্রকাশিত : ১৩ আগস্ট, ২০১৯, ১১:২৬ দুপুর
আপডেট : ১৩ আগস্ট, ২০১৯, ১১:২৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি মাছ নিষিদ্ধ!

শেখ নাঈমা জাবীন : নিউইয়র্কের বাজার থেকে ৭৬ হাজার পাউন্ড আমদানি নিষিদ্ধ মাছ তুলে নেয়া হচ্ছে। প্রিমিয়াম ফুডসের মালিকানাধীন শাহজালাল ব্র্যান্ডের প্যাকেটে করে বাংলাদেশ এবং মিয়ানমার থেকে আমদানি করা এসব মাছ নিউইয়র্ক এবং আশপাশের স্টেটগুলোতে বিক্রি করা হতো। আরটিভি

মিথ্যা তথ্য দিয়ে বাংলাদেশ-মিয়ানমার থেকে আমদানি করা ৭৬ হাজার পাউন্ড ফ্রোজেন মাছ প্রিমিয়াম ফুডস শাহজালাল ব্র্যান্ড নামে নিউইয়র্ক ও তার আশপাশে সরবারহ করে আসছিলো। গত ২৯ জুলাই নিউইয়র্ক পোস্টে শাহজালাল ব্র্যান্ডের ফ্রোজেন মাছের আমদানি নিষিদ্ধ খবর প্রকাশিত হলে প্রবাসীদের মধ্যে সমালোচনার ঝড় ওঠে।

মূলত ক্যাটফিশ জাতীয় মাছ যেমন বোয়াল, পাবদা, আইড়, বাতাশী, মাগুরসহ আশবিহীন মাছগুলোকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিষিদ্ধ করে কৃষি দপ্তরের খাদ্য নিরাপত্তা বিভাগ।

এফএসআইএস থেকে বলা হয়েছে, মাগুর সুর জাতীয় মাছ রপ্তানির অনুমোদন নেই বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের। এই ২ দেশ থেকে গত ২৬ মার্চ ২০১৮ থেকে ৮ মার্চ ২০১৯ সালের মধ্যে মাছগুলো আমদানি করা হয়েছে। পরে খুচরা বিক্রির জন্য এসব মাছের চালান গেছে ক্লোরাডো, কানেক্টিকাট, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া, মিশিগান, নিউজার্সিসহ নিউইয়র্কের প্রবাসী বাংলাদেশিদের গ্রোসারীতে।

তবে এসব নিষিদ্ধ মাছের বিক্রি বন্ধ করতে কিছুদিন ধরে বিভিন্ন গ্রোসারিতে হানা দিচ্ছে ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচারাল ফুড সেফটি এন্ড ইনসপ্যাকশন সার্ভিসেস। ফলে যেসব গ্রোসারির মালিকরা প্রিমিয়াম ফুড ইউএসএর কাছ থেকে শাহজালাল ব্রান্ডের মাছ কিনেছেন তারা মাছ বিক্রি করতে না পেরে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে ক্যাটফিস জাতীয় এসব মাছ চাষের সময় এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হয়। যদি ফ্রোজেন করা হয় তাহলে এসব মাছ মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। বাংলাদেশ ও মিয়ানমার থেকে যেহেতু ফ্রোজেন করা ছাড়া মাছ আমদানির কোনো সুযোগ নেই, তাই ২০১৮ সালের শুরুতে এসব মাছ আমদানি নিষিদ্ধ করে ইউএসডিএ। সম্পাদনা : রাশিদ রিয়াজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়