সাবরিন সুলতানা : কোরবানি সামনে রেখে গরু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত ব্রাহ্মণবাড়ীয়া ও চুয়াডাঙ্গার খামারিরা। নানা জাতের গরু দেশীয় পদ্ধতিতে পরিচর্যা করছেন তারা। চ্যানেল ২৪, ১০ : ০০
কোরবানি সামনে রেখে গরু মোটাতাজাকরণ বিষয়ে প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা বলছেন, কেমিক্যালের মাধ্যমে পশু মোটা তাজা করণের ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছেন তারা। ফলে গেলো বছরের ক্ষতি কাটিয়ে এবার লাভের মুখ দেখবেন খামারিরা।
কোরবানি ঈদ সামসে রেখে প্রাকৃতিক ভাবে গরুকে মোটাতাজা করতে সবুজ ঘাস, খড়, খইল, ভূষিসহ দানাদার খাদ্য খাওয়াচ্ছেন খামারিরা। তবে গো খাদ্যের দাম নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে খামারিদের মাঝে।
খামারিরা বলছে, বাইরে থেকে গরু অসলে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন তারা। তাদের পথে বসা ছাড়া কোনো গতি থাকবে না।
ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সদর উপজেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আবু সাইদ বলেন, বৈজ্ঞানিক ভাবে গরু লালন-পালন করার জন্য প্রশিক্ষণ দিয়েছি। কোনো ধরনের ক্ষতিকর কেমিকেল যেন না খাওয়ায় সেক্ষেত্রে তাদের সচেতন করেছি। এবং আমাদের জেলায় ৮ হাজার খামারি কোরবানি জন্য প্রস্তুত করেছে লক্ষাধিক গরু।
এদিকে, ব্যস্ততা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গার খামারিদের। গরুকে মোটাতাজা করণে গো খাদ্য খাওয়াচ্ছেন তারা।
ক্রেতারা বলছেন, গত বারের চেয়ে এবারের গরু দাম বেশি। বিক্রেতারা জানান, এখন পর্যন্ত ভারতীয় গরু না আসায় ভালো দাম পাচ্ছেন তারা।
এছাড়া, শংকায় রয়েছে শেষ মুহূর্র্তে ভারতীয় পশু বাজারে আসা নিয়ে। কোরবানির হাটে পশু নেয়ার সময় পথে পথে চাঁদাবাজি রোধে প্রশাসনের কার্যকর ভূমিকা চান খামারিরা। সম্পাদনা : রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :