অমি রহমান পিয়াল : অনলাইনে সেলিব্রিটি তকমাটা একটা ব্যাকডেটেড ভাবনা। উন্নত বিশ্বে বিশেষণটা আসলে ইনফ্লুয়েন্সার এবং ফেসবুকের চেয়ে এই ইনফ্লুয়েন্সে টুইটার ইনস্টাগ্রামের ভূমিকাই ব্যাপক। ইনফ্লুয়েন্সারগো প্রতিটা টুইট, ইনস্টায় প্রতিটা পোস্ট সেইরকম ফলো করে মানুষ। তাই সেগুলার পেছনে বড় অঙ্কের টাকা খরচ করতে কোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান দুইবার ভাবে না।
এক অর্থে এরা সেলিব্রিটিই। অবশ্য বাঙাল ফেসবুকারগো ফলোয়ারও কিন্তু কম নয় এবং সেখানে অনেকেই নিঃসন্দেহে ইনফ্লুয়েনশিয়াল। একজন আন্দালিব পার্থ কিংবা একজন সোহেল তাজ ফেসবুকে যে পরিমাণ মুরিদ পান, তার অর্ধেক যদি রাস্তার পাশে পাইতেন তারা রাজনীতির মাঠে বিপ্লব ঘটায়া ফেলতেন। কিন্তু বাস্তবতাটা ভিন্ন। ফেসবুকের জনগণ কখনো মাঠে বা পাশে থাকে না। আজকে জাত বেঈমান পিনকি ভট ফেসবুকে কোনো ইস্যুতে লেইখা যে পরিমান লাইক শেয়ার পাইবো, রাস্তায় খাড়াইলে ওর পাশে একটা নেড়িকুত্তাও আসবো না যদি না পয়সা দিয়া ভাড়া করে। আনু মুহাম্মদেরও রাস্তায় তার মতো বিশিষ্ট জনাকয়েক সেলিব্রিটি সহকারে ব্যানার নিয়ে দাড়িয়ে থাকতে হয়। বাংলার ভার্চুয়াল জগত এখনো প্র্যাকটিকাল লাইফে ইনফ্লুয়েন্স ঘটাইতে ব্যর্থ, আফসুস... ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :