মামুনুর রশীদ : আসুন সৌদি জনগণের জাতিগত বৈশিষ্ট্য বিষয়ে কিছু অজানা তথ্য জেনে নেয়া যাক। (সৌদির স্থানীয় জনগণের সঙ্গে নিবিড়ভাবে ৩০+ বছর ছিলো এমন দু’জনের মতামতের ভিত্তিতে লেখা)। ১. সৌদিরা এমন এক জাতি, কাজের বুয়ার সঙ্গে ... তাদের জন্য খুবই স্বভাবিক একটা বিষয়। পাকি, ভারতীয়, ফিলিপিনোসহ বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের চাহিদামতো কাজের বুয়া এনে থাকে এবং ১০০ শতাংশই ওদের ধর্ষণের শিকার হয়ে দেশে ফিরে। এটা ওদের সামাজিক, রাষ্ট্রীয় এমনকি ধর্মেও কোনো নিষেধ নেই। ২. সৌদির নারীরা সবাই সতীনের সংসার করবে বলে মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকে। একটা নাকি দশটা সতীনের সঙ্গে সংসার করবে তা মোটেই টেনশন করে না।
এমনকি স্বামী নামক পুরুষটি ইচ্ছা করলেই বউ পিটিয়ে হাতের সুখ মেটাতে পারে এটাতে কেউ কিছু মনে করে না এমনকি পুলিশে এই নিয়ে রিপোর্ট করা যায় না বা আইনের কোনো ধারাতে এটা অপরাধ হিসেবে দেখা হয় না। ৩. সৌদির জনগণ অনারব জনগণকে খুবই ঘৃণার চোখে দেখে এমনকি সে মুসলিম হলেও তাকে মানুষ হিসেবেই দেখে না, মুসলিম তো মনেই করে না। ৪. সৌদির জনগণ উপমহাদেশের মুসলিমদের ফকির মিসকিন এবং দাসদাসীর জাত মনে করে এবং সে রকমই ব্যবহার করে। এমনকি সরাসরি মিসকিন হিসেবেই ডাকে। এটাতে তারা কোনো প্রকার ইতঃস্তত বোধ করে না। ৫. সৌদিতে বিয়ে করা মানে মেয়ে কিনার মতো বিষয়। টাকা থাকলে যেকোনো বয়সের আরবীয় পুরুষ যেকোনো বয়সেরর নারী, মেয়ে বা শিশু বিয়ে করতে পারে। এতে সামাজিকভাবে কেউ এতোটুকু নেগেটিভ দৃষ্টিতে দেখে না। ৬. সৌদিতে কাগজে-কলমে, মদ নিষিদ্ধ হলেও সৌদিদের ঘরে ঘরে পানির অভাব থাকলেও মদের অভাব নেই। বিশ্বের হেন কোনো ধরনের মদ নেই যা সৌদিদের ঘরে ঘরে পাওয়া যায় না। মদখোর জাতি হিসেবে সৌদি বিশ্বে প্রথমদিকেই থাকবে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :