শিরোনাম
◈ আছিয়ার ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ডের মাধ্যমে শাস্তির দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক: হাসনাত-সারজিস ◈ আছিয়াকে নিয়ে জামায়াত আমিরের পোস্ট ◈ বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত ◈ বাঁচানো গেলো না মাগুরার সেই শিশুটিকে ◈ বেতন ভাতাসহ অন্যান্য সমস্যা নিয়ে মহাসড়কে বাধা সৃষ্টি করা যাবে না: আইজিপি ◈ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে সরালেই কী পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে, কী বলছেন রাজনীতিবিদরা ◈ সচিবালয় ও শাহবাগসহ আশপাশে মিছিল-গণজমায়েত নিষিদ্ধ ◈ সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও ৬০ দিন বাড়ল ◈ আপিল বিভাগের রায়: ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা ◈ শেখ হাসিনার অপরাধের তদন্ত শেষ পর্যায়ে, এপ্রিল মাসে শুরু হচ্ছে বিচার

প্রকাশিত : ১৩ জুন, ২০১৯, ০৫:৪১ সকাল
আপডেট : ১৩ জুন, ২০১৯, ০৫:৪১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চীনকে ঠেকাতে বাংলাদেশ, শ্রীলংকা ও মালদ্বীপকে ৩ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

আব্দুর রাজ্জাক : দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের অব্যাহত প্রভাব বৃদ্ধি ঠেকাতে বুধবার মার্কিন কংগ্রেসের কাছে ৩ কোটি ডলার চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সরকার। বিশ্বের বৃহত্তম উপসাগর বঙ্গোপসাগর উপকূলীয় রাষ্ট্র বাংলাদেশ, মালদ্বীপ ও শ্রীলংকার সামরিক খাতে অর্থসহায়তা দিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। ইয়ন, এনডিটিভি

দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এলিস জি ওয়েলস বলেন, বাংলাদেশ, শ্রীলংকা ও মালদ্বীপের সমুদ্র ও সীমান্ত নিরাপত্তা সক্ষমতা বৃদ্ধি করতেই এই অর্থ ব্যয় করা হবে। এজন্য ইতোমধ্যেই মার্কিন কংগ্রেসের বিদেশ বিষয়ক উপ-কমিটির কাছে অর্থ ছাড় দিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

‘বে অব বেঙ্গল সিকিউরিটি ইনিশিয়েটি’ নামে যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রকল্পটি দক্ষিণ এশিয়ার জন্য মার্কিন ৬ কোটি ৪০ লাখ ডলারের নিরাপত্তা পরিকল্পনাকে আরো জোরদার করবে। দক্ষিণ এশিয়ায় অবকাঠামো উন্নয়ন, ডিজিটাল যোগাযোগ, সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার, আঞ্চলিক জ্বালানি সহায়তা ও আঞ্চলিক যোগাযোগ বৃদ্ধিতে সহায়তায় ৬ কোটি ৪০ লাখ ডলারের অর্থ ছাড় চেয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। এবার দেশটি সরাসরি সামরিক খাতে অর্থ সহায়তা দেয়ার কথা ভাবছে।
দক্ষিণ এশিয়ায় মার্কিন স্বার্থ ও এর জন্য সম্ভাব্য বাজেট নিয়ে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার মার্কিন কংগ্রেসের উপ-কমিটিতে শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে। এলিস জি ওয়েলস বলেন, ইন্দো-প্যাসিফিক রুটে বিশ্বের প্রায় ৭০ ভাগ বাণিজ্য কার্যক্রম চলে তাই যুক্তরাষ্ট্র এই এলাকাকে আরো সুরক্ষিত করতে চায়। যুক্তরাষ্ট্র গণতান্ত্রিক পরিবেশ সুসংহত করে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে ভারত, জাপান ও অস্ট্রেলিয়াসহ অন্যান্য মার্কিন বিশ্বস্ত মিত্র ও অংশীদারদের পাশাপাশি ইন্দো-প্যাসিফিক এলাকার দেশগুলোকেও সহায়তা দেবে।

তিনি আরো বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ায় চীন ও অন্যান্য দেশকে আমরা কখনো কোনো দুর্বল অবকাঠামোর মাধ্যমে অংশীদারদের অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলতে দিতে পারি না। এই অঞ্চলে চীন স্বচ্ছ ও গণতান্ত্রিক পরিবেশকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেশগুলোকে ঋণের জালে জড়িয়ে অনিশ্চিত অর্থনীতির মধ্যে ঠেলে দিচ্ছে।’ সম্পাদনা : কাজী নুসরাত

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়