শিরোনাম
◈ আহতদের সুচিকিৎসা দিতে না পারা সরকারের ব্যর্থতা: হাসনাত আবদুল্লাহ (ভিডিও) ◈ দাবি পূরণের আশ্বাসে গভীর রাতে যমুনার সড়ক ছাড়লেন জুলাই আন্দোলনের আহতরা (ভিডিও) ◈ গোপালগঞ্জ পুলিশের সাথে আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, আহত ১০ (ভিডিও) ◈ নির্বাচন ও দলগঠন ইস্যুতে ছাত্রদের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব বাড়ছে ◈ ২ মিনিট ৩০ সেকেন্ডের ভিডিও ভাইরাল হাসিনাকন্যা পুতুলের (ভিডিও) ◈ লিবিয়ায় ২৩ লাশ দাফন, নিখোঁজ আরও ৩১: ফেসবুক লাইভে রাষ্ট্রদূত (ভিডিও) ◈ প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে যেতে বাধা পেয়ে শাহবাগে আহতদের অবস্থান (ভিডিও) ◈ মসজিদ থেকে বেরিয়ে আটক আ.লীগ নেতা, পুলিশের গাড়ি থেকে ছিনিয়ে নিল গ্রামবাসী ◈ নিহত যুবদল নেতার পারিবারের সঙ্গে সেনাবাহিনীর বৈঠক ◈ অষ্টম শ্রেণির স্কুলছাত্রীকে ‘হাত-পা বেঁধে ধর্ষণ’, রিকশায় করে নিয়ে লাশ ফেলা হয় হাতিরঝিলে

প্রকাশিত : ১১ জুন, ২০১৯, ০৭:০৪ সকাল
আপডেট : ১১ জুন, ২০১৯, ০৭:০৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দুই বছর স্মার্টফোন থেকে দূরে থেকে পরীক্ষায় দেশসেরা

তানজিনা তানিন : দুই বছর ছিলেন স্মার্টফোন থেকে দূরে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সঙ্গেও কোন যোগাযোগ ছিল। মুখগুজে যে সারাদিন যে বই পড়ত, তাও নয়। দিনে ৭-৮ ঘণ্টা নিজে পড়াশোনা করেছেন। এতেই বাজিমাত। ডাক্তার হওয়ার পরীক্ষায় প্রথম হয়েছেন নলিন খান্ডেলওয়াল। সিটি সনউজ

গত বুধবার ভারতের ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি কাম এনট্রেন্স টেস্ট বা এনইইটি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। আর সেই পরীক্ষায় বাজিমাত করে দিয়েছেন নলিন। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৭০১। শতাংশ হিসেবে যা দাঁড়ায় ৯৯.৯৯৯৯২৯১।

কিন্তু এমনতর সাফল্যের চাবিকাঠি কী? ১৭ বছরের নলিনের ভাষ্য, ‘আমি রোজ ৭-৮ ঘণ্টা পড়াশোনা করতাম। মনে কোনও দ্বিধা থাকলে তা সব সময়েই শিক্ষকদের কাছে ঠিক করে নিতাম। শেষ দুই বছরে কোনও স্মার্টফোন ছিল না। সোশ্যাল মিডিয়াতেও সক্রিয় ছিলাম না।’রাজস্থানের সিকার জেলাতেই পড়াশোনা নলিনের। মা-বাবা দুজনেই ডাক্তার। দাদাও এই মুহূর্তে পড়াশোনা করছেন। তিনি এ সাফল্য ছাড়াও উচ্চ মাধ্যমিকে ৯৫.৮ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন।

নলিন বলেন, ‘একটা বিষয় নিয়ে বারবার পড়া, প্রতিযোগিতা এবং আমার মা-বাবার সহযোগিতা ছাড়া এই নম্বরটা আমি পেতাম না। তবে এই মুহূর্তে আমি ‘অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্স (এআইআইএমএস)-এর ফলাফলের জন্য বসে আছি।’

নলিনের বাবা রাকেশ খান্ডেলওয়াল বলছেন, ‘দশম শ্রেণীর পর নলীন মেডিসিন নিয়ে পড়াশোনা করতে চেয়েছিল। আর আমরা ওর পারফরম্যান্স দেখে হকচকিয়ে উঠেছিলাম। শেষ দুই বছর ও ঠাকুমা-দাদুর সঙ্গে থাকতে সিকার থেকে জয়পুর যাওয়া আসা করত। আমরা সত্যিই ওর জন্য খুব গর্বিত।’

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়