মঈন মোশাররফ : ২ মে অর্থাৎ রমজানের ঠিক আগে, এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) জানায়, খোলাবাজার থেকে ২৭ ধরনের ৪০৬টি খাদ্যপণ্যের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করেছে সংস্থাটি। এর মধ্যে ৫২টি নিম্নমানের ও ভেজাল পণ্য চিহ্নিত করে তারা। তবে রমজান এলে ভেজাল বিরোধী অভিযান বছরের অন্য সময়ের তুলনায় বেশি চোখে পড়ে। ব্যতিক্রম হয়নি এবারও। ভেজাল বিরোধী এসব অভিযান বছরের অন্য সময়ের তুলনায় রমজানে প্রকট হয় কেন? ডয়চে ভেলে
এ বিষয়ে ক্যাব সভাপতি গোলাম রহমান শনিবার ডয়চে ভেলেকে বলেন, রমজানের সময় অসাধু ব্যবসায়ীদের দুষ্কর্ম বাড়ে, ফলে অভিযানের সংখ্যাটাও এসময় বাড়ানো হয়।
তিনি আরো বলেন, নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে সরকারের যে অঙ্গীকার, তারই আলোকে অভিযানের সংখ্যা বেড়েছে। এই প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকলে সংকট দূর হবে। পাশাপাশি, বিদ্যমান আইন সংস্কার করে সেগুলো আরো কঠোর করা প্রয়োজন। সম্পাদনায় : কায়কোবাদ মিলন
আপনার মতামত লিখুন :