জাহিদুল কবীর মিল্টন : বিদেশ যাওয়া হলো না সোহেলের। প্রতারকের খপ্পরে পড়ে জাল ভিসার কারণে তাকে বিমান বন্দর থেকে ফিরে আসতে হয়েছে। সংসারে স্বচ্ছলতা আনার আশায় সোহেল মালয়েশিয়া যাবার উদ্দেশ্যে ভিসা করতে ২ লাখ ২০ হাজার টাকা দিয়েছিল যশোর শহরের মোড়ে অবস্থিত ভিসা এজেন্সি গ্লোবাল ভিশনের স্বত্তাধিকারি শহরতলীর ঝুমঝুমপুরের বাসিন্দা বাহার উদ্দিনের ছেলে আরাফাত হোসেন অপুর কাছে।
চৌরাস্তা মোড়ে খয়রাত হোসেনের বিল্ডিংয়ের দ্বিতীয়তলায় এই ভিসা অফিস। সোহেলের বাড়ি অভয়নগর উপজেলার বনগ্রামে। পিতার নাম মাহাতাব হোসেন সরদার। সোহেলের মতো আরো তিনজন বিদেশ যাবার উদ্দেশ্যে ভিসা করতে ৬ লাখ ১৫ হাজার টাকা দিয়েছিল আরাফাত হোসেন অপুর কাছে। বিদেশ যাবার উদ্দেশ্যে ভিসা করার জন্য বিভিন্ন জায়গার খোজ খবর নেওয়ার সময় আরাফাত হোসেন অপুর সাথে সোহেলের মতো এদেরও পরিচয় হয়।
আরাফাত হোসেন অপু মালয়েশিয়ার ভিসা করার জন্য চার জনের কাছে থেকে মোট ৮ লাখ ৫৩ হাজার টাকা নেয়। এরমধ্যে ৭ লাখ ৩৩ হাজার টাকা ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে অপুকে দেয়া হয়। প্রথমে টাকা দেয়া হয় গত ২ জানুয়ারি চৌরাস্তা মোড়ের অফিসে বসে ১ লাখ ২০ হাজার। আর বাকি টাকা বিভিন্ন সময় ব্যাংকের মাধ্যমে দেয়া হয়। টাকা নেয়ার পর সুচতুর আরাফাত হোসেন অপু চারজনকে ভিসা দেন কিন্তু জালভিসা।
আর এঘটনা ধরা পড়ে ২৩ মে রাতে ঢাকা শাহাজ্বালাল আর্ন্তজাতিক বিমান বন্দরে মালয়েশিয়া যাবার উদ্দেশ্যে গেলে। মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশনে কর্তব্যরতরা জাল ভিসা সনাক্ত করে সোহেলসহ চার জনকে বিমান বন্দরের বাইরে চলে যেতে বলেন। বিমান বন্দরের বাইরে সে সোহেলসহ চারজন মোবাইলে টাকা ফেরত দেয়ার জন্য আরাফাত হোসেন অপুকে অনুরোধ করেন।
আরাফাত হোসেন অপু বিষয়টি সমাধানের জন্য চারজনকে যশোর আসতে বলেন। অপুর কথা মতো সোহেলসহ চারজন রাত আনুমানিক ৩ টার সময় যশোর গাড়িখানার প্রাইম ব্যাংকের সামনে এসে পৌছুলে গ্লোবাল ভিশনের স্বত্তাধিকারি আরাফাত হোসেন অপু, তার ভাই মনিরুল ইসলাম দিপু, বাহার উদ্দিনসহ অজ্ঞাত নামা ৩/৪ জন তাদেরকে অস্ত্র টেকিয়ে খুন জখম করার ভয় দেখিয়ে একটি মাইক্রেবাসে তুলে অপহরণ করে নিয়ে যাবার চেষ্টা করে।
সে সময় সোহেলসহ চারজন চিৎকার দিলে আশেপাশের লোকজন এসে চারজনকে উদ্ধার পূর্বক আরাফাত হোসেন অপু তার পিতা বাহার উদ্দিনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। বাকি অপহরণকারিরা পালিয়ে যায়। এঘটনায় শুক্রবার সোহেল কোতয়ালি থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
মোড়ে অবস্থিত ভিসা এজেন্সি গ্লোবাল ভিশনের স্বত্তাধিকারি শহরতলীর ঝুমঝুমপুরের বাসিন্দা বাহার উদ্দিনের ছেলে আরাফাত হোসেন অপুর কাছে।
চৌরাস্তা মোড়ে খয়রাত হোসেনের বিল্ডিংয়ের দ্বিতীয়তলায় এই ভিসা অফিস। সোহেলের বাড়ি অভয়নগর উপজেলার বনগ্রামে। পিতার নাম মাহাতাব হোসেন সরদার। সোহেলের মতো আরো তিনজন বিদেশ যাবার উদ্দেশ্যে ভিসা করতে ৬ লাখ ১৫ হাজার টাকা দিয়েছিল আরাফাত হোসেন অপুর কাছে। বিদেশ যাবার উদ্দেশ্যে ভিসা করার জন্য বিভিন্ন জায়গার খোজ খবর নেওয়ার সময় আরাফাত হোসেন অপুর সাথে সোহেলের মতো এদেরও পরিচয় হয়।
আরাফাত হোসেন অপু মালয়েশিয়ার ভিসা করার জন্য চার জনের কাছে থেকে মোট ৮ লাখ ৫৩ হাজার টাকা নেয়। এরমধ্যে ৭ লাখ ৩৩ হাজার টাকা ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে অপুকে দেয়া হয়। প্রথমে টাকা দেয়া হয় গত ২ জানুয়ারি চৌরাস্তা মোড়ের অফিসে বসে ১ লাখ ২০ হাজার। আর বাকি টাকা বিভিন্ন সময় ব্যাংকের মাধ্যমে দেয়া হয়। টাকা নেয়ার পর সুচতুর আরাফাত হোসেন অপু চারজনকে ভিসা দেন কিন্তু জালভিসা।
আর এঘটনা ধরা পড়ে ২৩ মে রাতে ঢাকা শাহাজ্বালাল আর্ন্তজাতিক বিমান বন্দরে মালয়েশিয়া যাবার উদ্দেশ্যে গেলে। মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশনে কর্তব্যরতরা জাল ভিসা সনাক্ত করে সোহেলসহ চার জনকে বিমান বন্দরের বাইরে চলে যেতে বলেন। বিমান বন্দরের বাইরে সে সোহেলসহ চারজন মোবাইলে টাকা ফেরত দেয়ার জন্য আরাফাত হোসেন অপুকে অনুরোধ করেন।
আরাফাত হোসেন অপু বিষয়টি সমাধানের জন্য চারজনকে যশোর আসতে বলেন। অপুর কথা মতো সোহেলসহ চারজন রাত আনুমানিক ৩ টার সময় যশোর গাড়িখানার প্রাইম ব্যাংকের সামনে এসে পৌছুলে গ্লোবাল ভিশনের স্বত্তাধিকারি আরাফাত হোসেন অপু, তার ভাই মনিরুল ইসলাম দিপু, বাহার উদ্দিনসহ অজ্ঞাত নামা ৩/৪ জন তাদেরকে অস্ত্র টেকিয়ে খুন জখম করার ভয় দেখিয়ে একটি মাইক্রেবাসে তুলে অপহরণ করে নিয়ে যাবার চেষ্টা করে।
সে সময় সোহেলসহ চারজন চিৎকার দিলে আশেপাশের লোকজন এসে চারজনকে উদ্ধার পূর্বক আরাফাত হোসেন অপু তার পিতা বাহার উদ্দিনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। বাকি অপহরণকারিরা পালিয়ে যায়। এঘটনায় শুক্রবার সোহেল কোতয়ালি থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।