শিরোনাম
◈ এক মাস ধরে আমার পরিবার বাজার থেকে খোলা সয়াবিন তেল কিনে খাচ্ছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে’ অংশ নিতে যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন ফখরুল, খসরু, লন্ডন থেকে যাচ্ছেন জাইমা রহমানও ◈ খালেদা জিয়াকে পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের চিঠি ◈ শিক্ষা উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের, অবরোধ ঘিরে সতর্ক পুলিশ ◈ ভিক্ষাবৃত্তিকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করল যেসব দেশ ◈ সিলেট-১০ নম্বর কূপ থেকে জাতীয় গ্রীডে আসছে ২৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস ◈ বিশেষ অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার ◈ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন ভারত ◈ যে কারণে লাল গালিচা ব্যবহার করে খাল খননের উদ্বোধন করেন ৩ উপদেষ্টা ◈ নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমেই সংস্কার করতে হবে: তারেক রহমান

প্রকাশিত : ১৭ মে, ২০১৯, ০৮:০১ সকাল
আপডেট : ১৭ মে, ২০১৯, ০৮:০১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দেশের গর্ব গুগলের জাহিদ সবুর

এইচ এম জামাল: প্রযুক্তিপ্রেমীদের জন্য এই মে মাসে গুগলের আই ও মঞ্চে হাজির হল নতুন চমক নেক্সট জেনারেশন অ্যাসিসট্যান্ট। কণ্ঠস্বরের নির্দেশনা শুনে ফোনের নানা কাজ সহজেই করে দেবে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স সহযোগী।

একদম ‘শূন্য’ থেকে একে গড়ে তোলায় নেতৃত্ব দিয়ে এসেছেন জাহিদ সবুর। বয়স ত্রিশ পেরুতেই ‘একটা বিশেষ কিছু’ বনে গেছেন এই বাংলাদেশি। বিশ্বজুড়ে গুগলের লাখ খানেক কর্মীর মধ্যে প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার আছেন মোটে আড়াইশ জন। এরমধ্যে একজন বাংলাদেশের জাহিদ সবুর। গুগলের পরিচালকদের মধ্যেও প্রথম বাংলাদেশি তিনি। বিডিনিউজ

তার কর্মস্থল এখন সুইজারল্যান্ড। সেখান থেকেই জাহিদ সবুরের দেয়া এক সাক্ষাৎকারে উঠে এসেছে তার গুগল জয় আর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা। ২০০৭ সালে গুগলেযোগ দেয়ার দিনটি এখনও রোমাঞ্চিত করে জাহিদ সবুরকে। তবে দেশে থাকাকালে নিজেকে নিয়ে তার যত গর্ব ছিল, গুগল কার্যালয়ে গিয়ে তা ভেঙে যায়। আমি যখন গুগলে প্রথম ঢুকলাম, তারপওে যেসব খবর বের হল, তাতে দেখা যায় যে বাংলাদেশির গুগল জয়। আমি যখন বাংলাদেশে ছিলাম, ইউনিভার্সিটিতে ছিলাম, প্রোগ্রামিং কমপিটিশন করতাম, সব জায়গাতেই মনে হত, আমি একটা বিশেষ কিছু হয়ত। তারপর গুগলে ঢোকার পর মনে হল আমি কেউ না। মাত্র এক যুগের মধ্যেই গুগলের প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার পদটি নিজের করে নেবেন, সেটা তখন ভাবতে পারেননি তিনি। গুগলে লেভেল-থ্রিতে যোগ দিয়েছিলেন।এর দুই ধাপ উপরে সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, এরপর রয়েছে স্টাফ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার পদ।

গুগলের অনেকের মতো জাহিদও মনে করতেন, ওই পর্যন্ত পৌঁছেই অবসর তার ভবিতব্য।

তখন ভাবতাম, ওটা যদি হয়ে যায়, তাহলে রিটায়ার করতে পারব। বাংলাদেশ থেকে তখনও কেউ স্টাফ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হয়নি। ওটাও যখন হয়ে গেল তারপর জানলাম, তার উপরে সিনিয়র স্টাফ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। জাহিদ বলেন, ওটা আসলে চিন্তাও করিনি। দেখতে দেখতে কীভাবে যেন সেটা হয়ে গেলাম।

আগামীর পরিকল্পনা নিয়ে তিনি বলেন, আমি যেটা করতে ভালোবাসি, সেটা হচ্ছে যে নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে আসা, নতুন নতুন আইডিয়া ডেভেলপ করা, সেটাকে ম্যাটারিয়ালাইজ করা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়