নাঈম কামাল : কদিন বাদেই ঈদ, ঈদুল ফিতর। এই উৎসবে নতুন জামা-কাপড়, জুতো, ঘড়ি কেনার ধুম পড়ে প্রতিবারই। ঈদ কেনাকাটায় প্রধান আকর্ষন জামা-কাপড়। নামী দামী বিভিন্ন ফ্যাশন হাউসে বাহারি ডিজাইনের ঈদ পোশাক সরবরাহের লক্ষ্যে সরগরম রাজধানীর ছোট-বড় সব বুটিক হাউস। অর্ডারের কাজ চলবে ১০ রমজান পর্যন্ত। উদ্যোক্তা ও কারিগরদের অভিযোগ, তাদের বানানো পোশাক ফ্যাশন হাউসগুলো উচ্চ দামে বিক্রি করলেও ন্যায্য দাম পান না তারা। -সময় টিভি।
ঝামেলা এড়াতে অনেক ক্রেতাই রমজানের শুরুতেই ঈদের কেনাকাটা করেন। বাড়তি চাপ সামাল দিতে তাই দিন-রাত কাজ করছেন বলে জানান কারিগররা।
নানা বৈচিত্রময় ডিজাইনের পাঞ্জাবিও তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন পোশাক কারখানায়। কারিগরদের আক্ষেপ, ফ্যাশন হাউসে বেশি দামে এসব পোশাক বিক্রি হলেও তারা ন্যায্য মজুরি পান না।
এক পাঞ্জাবি কারিগর জানান, আমরা প্রত্যেক পিস হিসেবে ২০০-৩০০ টাকা পাই। কিন্তু দেখা যায়, শো-রুমগুলো একেকটা পাঞ্জাবি তিন হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা বিক্রি করে।
উদ্যেক্তরা বলছেন, ভারতীয় পোষাকের অবাদ বৈধ- অবৈধ আমদানী দেশিয় পোশাকের দাম বাড়াতে বাধ্য করে। তাই ন্যায্য দাম নিশ্চিত করতে চোরাই পথে ভারতীয় পোশাক আমদানি বন্ধ করার দাবি জানিয়েছেন তারা।
আপনার মতামত লিখুন :