মঈন মোশাররফ : সিটি কর্পোরেশন মহিষের মাংসের কেজি নির্ধারণ করেছে প্রতি কেজি ৪শ' ৮০ টাকা। ভেড়া বা ছাগীর মাংসের প্রতি কেজি ৬৫০ টাকা। কিন্তু বাজারে মহিশের মাংস বলে কিছু পাওয়া যায় না। সবই নাকি গরুর মাংস। এর আগে একবার মাংসের দোকানে গরুর মাংস রাখা বাধ্যতামূলক করা হলেও তা কার্যকর হয়নি। ঢাকায় প্রতিদিন প্রচুর মহিষ এলেও মাংসের দোকানে মহিষের মাংস নেই। ভেড়া বা ছাগীর মাংসও কোনো দোকানে পাওয়া যায় না। বিবিসি, ডয়চে ভেলে
এ প্রসঙ্গে মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল ইসলাম বলেন, ৫২৫ কেন, যদি চাঁদাবাজী বন্ধ হয়, তাহলে আমরা সাড়ে ৩শ' টাকা কেজিতেও মাংস বিক্রি করতে পাববো । ঘাটে ঘাটে চাঁদা দেয়ার পর একটি গরু যখন ঢাকার গাবতলি গরুর হাটে আসে, তখন ইজারাদার ট্যাক্সের নামে আরো একদফা চাঁদা আদায় করে, যার পরিমাণ সবচেয়ে বেশি । ফলে একটি গরুর প্রকৃত যে দাম, তার চেয়ে দুই গুণ-আড়াই গুণ বেশি দামে আমাদের একটি গরু কিনতে হয়। আমরা এটা বন্ধের দাবি জানিয়েছি। তা হলে নির্ধারিত দামেই গরুর মাংস বিক্রি করতে পারবো। না হলে দাম যেভাবে ফ্রি-স্টাইল চলছে, সেভাবেই চলবে।
তিনি আরো বলেন, এখন গরুর মাংসের কেজি ৬শ' সাড়ে ৬শ' টাকা। এটা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। নিম্নবিত্ত মানুষ কোনো উৎসব অনুষ্ঠানে বাধ্য হলে মাংস কেনে, তার বাইরে নয়। আমাদের অনেক দোকানও বন্ধ হয়ে গেছে। বর্তমানে অনেক মাংসের দোকান বন্ধ হয়ে গেছে। কারণ গরুর মাংসের মূল্য বৃদ্ধিপেলে সবথেকে ক্ষতিগ্রস্থ হয় দোকান মালিকেরা।
আপনার মতামত লিখুন :