শেখ নাঈমা জাবীন : না, কোনও রিয়েলিটি শোয়ের কঠিন কোনও টাস্ক নয়। বরং বাস্তবেই ঘটতে চলেছে এক অদ্ভুত ঘটনা। বিজ্ঞানীরা অন্তত তেমনই আশঙ্কা করছেন। কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে সম্প্রতি একটি গবেষণা করা হয়েছে, যেখানে দেখা গিয়েছে, যে হারে জনসংখ্যা বাড়ছে, তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাড়ছে না খাদ্য সরবরাহের পরিমাণ। মূলত সংকট দেখা দিচ্ছে মাংস সরবরাহের ক্ষেত্রে। বিশ্বের সবচেয়ে বিক্রিত গরু ও শুয়োরের মাংসের সঞ্চয়ে অবিলম্বে টান পড়তে চলেছে। তাই দরকার অন্য কোনও খাদ্যভাণ্ডারের। সূত্র : আজকাল
সেই বিষয়ে গবেষণা করতে গিয়েই ম্যাগটকে খাদ্য হিসেবে জনপ্রিয় করার কথা ভেবেছেন কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তাঁদের দাবি, মাংস থেকে যে পরিমাণ প্রোটিন মানুষের শরীরে ঢোকে, অন্য কোনও খাবার তার পরিবর্ত হিসাবে ব্যবহার করা প্রায় অসম্ভব। কিন্তু ম্যাগটে প্রোটিনের মাত্রা বেশি থাকায়, ও সেটি সহজপাচ্য হওয়ায় তা খাওয়া শরীরের পক্ষে ভাল। তাই ম্যাগট সসেজ যদি জনপ্রিয় করা যায়, মাংসের ঘাটতি কমবে অনেকটাই। তবে এর জন্য মানসিক ভাবে তৈরি থাকতে হবে সাধারণ মানুষকে। দেখতে খারাপ বলে ঘেন্না করে এই খাবার সরিয়ে রাখলে চলবে না।
আপনার মতামত লিখুন :