রুহুল আমিন : শপথ না নেয়ায় বিএনপির মহাসচিবের আসনটি শূন্য ঘোষণার পর ওই আসনের উপনির্বাচনে অংশ নিতেও রাজি নয় দলটি। তবে দলীয় ফোরামেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে বলে জানিয়েছেন শীর্ষ নেতারা। আসনটি বিএনপির হওয়ায় সেখানে ঐক্যফ্রন্টের অন্য শরীকরাও অংশ নিতে অনীহা দেখাচ্ছেন। তবে ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ পর্যায়ে এ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। সময় টিভি।
এনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর রায় জানান, যেহেতু মহাসচিব শপথ নেননি সেখানে দলের অন্য কেউ উপনির্বাচনে অংশ নেবেন কিনা তা নিয়ে একটা প্রশ্ন রয়ে যাচ্ছে। তবে বিষয়টি নিয়ে দলীয়ভাবে সিদ্ধান্ত নেয়া যেতে পারে।
তিনি বলেন, দলের মহাসচিব যদি যোগ না দেন, সে আসন যদি শূন্য হয় সেখানে বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সুযোগ কতটুকু? দলীয় সিদ্ধান্তে ৫ জন শপথ নিলেন মহাসচিব কেন শপথ নিলেন না, তার তো শপথ নেওয়ার কথা। শপথ কেন নিলেন না তার ব্যাখ্যা তিনি নিশ্চয়ই দিবেন। একই বিষয়ে ঐক্যফ্রন্টের নেতা সুব্রত চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসনটি বিএনপির হওয়ায় এর উপনির্বাচন নিয়ে তাদের আগ্রহ কম।
তিনি বলেন, যেহেতু এই আসনে বিএনপির প্রার্থী ছিলো এবং মহাসচিব নিজেই ছিলেন এই আসনে। সুতরাং তারাই সিদ্ধান্ত নিবেন নির্বাচনে যাবে কি যাবে না। মহাসচিব যেখানে নির্বাচিত হয়েও আসন ছেড়ে দিয়েছেন সেখানে মনে হয় না বিএনপি নির্বাচনে যাবে। ঐক্যফ্রন্ট সংগঠনের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেবেন।
আপনার মতামত লিখুন :