দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণ করার পরেও দলের কাউন্সিলে মোকাব্বির খানের উপস্থিতি সম্পর্কে তিনি এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, শুধুমাত্র ভদ্রতার খাতিরেই মোকাব্বির খানকে কাউন্সিল থেকে বের করে দেয়া হয়নি। এটা আমাদের ব্যর্থতা। যার ফলে দলের নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়েছেন এবং অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু সেই পরিস্থিতিতে অন্য কিছুই করার ছিলো না।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গণফোরাম থেকে নির্বাচিত দু’জন সংসদ সদস্য দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে শপথ গ্রহণ করায় দল তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। সুলতান মনসুরকে সঙ্গে সঙ্গেই বহিষ্কার করা হয়েছে। মোকাব্বির খানকে শোকজ করা হয়েছে। মোকাব্বিরের তো এখন অপেক্ষা করার কথা। কিন্তু তিনি সেটা না করে কাউন্সিলে এসে উপস্থিত হয়েছেন। এটা আমাদের সবার জন্য অস্বস্তিকর ছিলো। তিনি হয়তো অজুহাত দেখাতে পারবেন তাকে তো এখনো বহিষ্কার করা হয়নি। কিন্তু কাউন্সিলে অংশগ্রহণ করার আগে মোকাব্বির খানের মনে রাখা উচিত ছিলো যে, তাকে শোকজ করা হয়েছে।