শিরোনাম
◈ অর্থ আত্মসাৎ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ ◈ সেভিয়াকে হারিয়ে দুই নম্বরে উঠে এলো রিয়াল মাদ্রিদ ◈ আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেয়ার কতটা সুযোগ রয়েছে? ◈ অস্ট্রেলিয়ান ট্রাভিস হেড ভারতের মাথা ব্যথার কারণ  ◈ দিল্লিতে অবৈধ ১৭৫ বাংলাদেশিকে চিহ্নিত করলো পুলিশ, শহরজুড়ে তল্লাশি ◈ ওয়েস্ট ইন্ডিজে সিরিজ জয়কে অপ্রত্যাশিত বলছেন আলাউদ্দিন বাবু ◈ দীর্ঘ বছর ক্রিকেট খেলার পর আমাদের একটা স্টেজে আসা উচিত: কোচ সালাহউদ্দিন ◈ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে গলায় জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা (ভিডিও) ◈ বিশেষ বিধান জারি বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ ২৯ ডিসেম্বর লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া

প্রকাশিত : ২১ এপ্রিল, ২০১৯, ০৩:৪০ রাত
আপডেট : ২১ এপ্রিল, ২০১৯, ০৩:৪০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তদন্তে অদক্ষতা, মিথ্যা অভিযোগের কারণে সাইবার অভিযোগ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে পড়ে, বললেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া

কেএম নাহিদ : দেশে সাইবার অপরাধ দিন দিন বাড়ছে, ৬ বছরে বিভিন্ন থানা ও সাইবার ট্রাইব্যুনালে ২০৪৪টি মামলা হয়েছে। সাইবার অপরাধ অনেকটা জ্যামিতিক হারে বাড়ছে। সোমবার ভয়েস অব আমেরিকার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া যায়। গত বছর মামলা হয় ৯২৫টি। পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০১৩ সালে মামলা হয়েছিল মাত্র ৩টি। সাইবার অপরাধে সাজা হয় মাত্র ৩ ভাগ অপরাধীর। এর মূল কারণ হচ্ছে, ঢালাওভাবে মানহানির মামলা দায়ে, যেগুলো আদালতে প্রমাণ করা সম্ভব হয় না। মিথ্যা মামলাও দায়ের হয় পাইকারি ভাবে।

ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া মনে করেন, তদন্তে অদক্ষতা এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মিথ্যা মামলা দায়েরের কারণে অভিযোগ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে পড়ে।

সাইবার অপরাধের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাভোকেট নজরুল ইসলাম শামীমের অভিজ্ঞতা হচ্ছে, অনেক ক্ষেত্রে আইটি এবং ফরেনসিক রিপোর্ট ছাড়াই পুলিশ সাইবার অপরাধের মামলায় চার্জশিট দিয়ে দেয়। সাইবার অপরাধে গ্রেপ্তারকৃতদের বেশিরভাগই মামলা থেকে খালাস পেয়ে যাচ্ছে। এর কারণ প্রসিকিউশন সন্দেহাতীতভাবে অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি। আইনে সর্বোচ্চ ১৪ বছর ও সর্বনিম্ন ৭ বছরের জেলের বিধান রাখা হয়েছে। কিন্তু সাজা হচ্ছে খুবই কম অপরাধীর।

প্রতিবেদনে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাড়ায় চরিত্র হনন করার একটি  গ্রুপকে চিহ্নিত করেছে পুলিশের সাইবার অপরাধ বিভাগ। দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা পয়সার বিনিময়ে বিভিন্ন জনের কুৎসা রটনা করতো। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছে, রাজনৈতিক নেতা নেত্রী, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ব্যক্তিরা প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে তাদের সাহায্য নিতেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়