শিরোনাম
◈ গণমামলা আর গণআসামির নেপথ্যে চাঁদাবাজি? ◈ সংস্কৃতি উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করার জেরে তিন সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতি - যা জানা যাচ্ছে ◈ ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বজ্রসহ শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস ◈ গ্যাস সঙ্কটে ১৬২০ কোটি টাকার এলএনজি আমদানি করছে সরকার ◈ সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতা-বিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা ◈ প্রত্যক্ষ কর আদায় বাড়াতে হবে: এনবিআর  ◈ জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ মানবিক করিডরের সিদ্ধান্ত সরকারের, আমরা প্রতিহত করবো: নুরুল হক (ভিডিও) ◈ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা শিক্ষার্থীদের শ্রেণিমুখী করতে ◈ সেনাবাহিনীকে হামলার বদলা নিতে ‘পূর্ণ স্বাধীনতা’ দিলেন মোদি

প্রকাশিত : ২১ এপ্রিল, ২০১৯, ০৩:৪০ রাত
আপডেট : ২১ এপ্রিল, ২০১৯, ০৩:৪০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তদন্তে অদক্ষতা, মিথ্যা অভিযোগের কারণে সাইবার অভিযোগ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে পড়ে, বললেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া

কেএম নাহিদ : দেশে সাইবার অপরাধ দিন দিন বাড়ছে, ৬ বছরে বিভিন্ন থানা ও সাইবার ট্রাইব্যুনালে ২০৪৪টি মামলা হয়েছে। সাইবার অপরাধ অনেকটা জ্যামিতিক হারে বাড়ছে। সোমবার ভয়েস অব আমেরিকার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া যায়। গত বছর মামলা হয় ৯২৫টি। পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০১৩ সালে মামলা হয়েছিল মাত্র ৩টি। সাইবার অপরাধে সাজা হয় মাত্র ৩ ভাগ অপরাধীর। এর মূল কারণ হচ্ছে, ঢালাওভাবে মানহানির মামলা দায়ে, যেগুলো আদালতে প্রমাণ করা সম্ভব হয় না। মিথ্যা মামলাও দায়ের হয় পাইকারি ভাবে।

ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া মনে করেন, তদন্তে অদক্ষতা এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মিথ্যা মামলা দায়েরের কারণে অভিযোগ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে পড়ে।

সাইবার অপরাধের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাভোকেট নজরুল ইসলাম শামীমের অভিজ্ঞতা হচ্ছে, অনেক ক্ষেত্রে আইটি এবং ফরেনসিক রিপোর্ট ছাড়াই পুলিশ সাইবার অপরাধের মামলায় চার্জশিট দিয়ে দেয়। সাইবার অপরাধে গ্রেপ্তারকৃতদের বেশিরভাগই মামলা থেকে খালাস পেয়ে যাচ্ছে। এর কারণ প্রসিকিউশন সন্দেহাতীতভাবে অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি। আইনে সর্বোচ্চ ১৪ বছর ও সর্বনিম্ন ৭ বছরের জেলের বিধান রাখা হয়েছে। কিন্তু সাজা হচ্ছে খুবই কম অপরাধীর।

প্রতিবেদনে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাড়ায় চরিত্র হনন করার একটি  গ্রুপকে চিহ্নিত করেছে পুলিশের সাইবার অপরাধ বিভাগ। দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা পয়সার বিনিময়ে বিভিন্ন জনের কুৎসা রটনা করতো। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছে, রাজনৈতিক নেতা নেত্রী, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ব্যক্তিরা প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে তাদের সাহায্য নিতেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়