শিরোনাম
◈ আ. লীগের নেতা-কর্মীরা নিষিদ্ধ হলে কোথায় যাবে? ◈ বুয়েটে চান্সপ্রাপ্ত মেধাবী ছাত্র শান্ত বিশ্বাসের পাশে তারেক রহমান ◈ আমরা ৫ আগষ্টের পর নতুন একটি শব্দ শুনতে পাচ্ছি মব কালচার : ইশরাক  ◈ কুয়েটে রাজনীতিতে জড়ালে আজীবন বহিষ্কার ও ছাত্রত্ব বাতিল ◈ হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ নিজ বাসায় খুন ◈ সিএমএইচে চিকিৎসাধীন মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটি লাইফ সাপোর্টে ◈ রাজধানীসহ সারাদেশে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়িয়েছে র‌্যাব ◈ কাফির বাড়ি পোড়ানোয় দুই পরিকল্পনাকারী গ্রেপ্তার, জানা গেল তাদের পরিচয় ◈ ফরিদপুরে ছাগলের ঘরে তালাবন্দি বৃদ্ধকে উদ্ধার করলেন নির্বাহী কর্মকর্তা ◈ ঠাকুরগাঁওয়ে মুক্তিপণের ২৫ লাখ দিয়েও ছেলেকে ফেরত পেলনা পিতা

প্রকাশিত : ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ০৩:৩৪ রাত
আপডেট : ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ০৩:৩৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সকল প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট নির্মাণ ও হালনাগাদ বাধ্যতামূলক

নিউজ ডেস্ক : প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদ বলেছেন, তথ্য প্রদানের ক্ষেত্র অবারিত করতে হবে। তথ্যই শক্তি। প্রান্তিকজনের তথ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে তথ্য অধিকার আইন করা হয়েছে। তথ্যের প্রবাহ অবাধ করতে সকল প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট নির্মাণ ও নিয়মিত হালনাগাদ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

মঙ্গলবার খুলনা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে তথ্য অধিকার আইন-সংক্রান্ত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান তথ্য কমিশনার বলেন, সরকার স্বপ্রণোদিত হয়ে তার নির্বাচনী ইশতেহার অনুসারে তথ্য অধিকার আইন প্রণয়ন করে। সরকারের ভিশন ২০২১ ও ২০৪১, পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মূল লক্ষ্য তৃণমূলের অবহেলিত মানুষের উন্নয়ন। এসডিজির মূল কথাই হলো সবাইকে উন্নয়নের স্রোতধারায় অন্তর্ভুক্ত করা।

তিনি আরও বলেন, অবাধ তথ্য প্রবাহ নিশ্চিত করা তথ্য কমিশনের একার পক্ষে সম্ভব নয়। তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, টেলিভিশন চ্যানেল, ইন্টারনেটের ফোর-জি’র যুগে ১৫ কোটি মানুষ মোবাইল ও আট কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। তথ্য ছড়িয়ে যাচ্ছে সব দিকে। সংবিধান অনুযায়ী দেশের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ। জনগণের চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতা নিশ্চিতের অংশই হলো তথ্য অধিকার আইন। প্রধান তথ্য কমিশনার সরকারি দফতরের কর্মকর্তাদের জনগণের কাছে গিয়ে এ বিষয়ে সবাইকে অবহিত করার অনুরোধ জানান।

খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিভাগীয় কমিশনার লোকমান হোসেন মিয়া, সাবেক সচিব মুহিবুল হোসাইন, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) নিশ্চিন্ত কুমার পোদ্দার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সরদার রকিবুল ইসলাম, স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক ডা. রাশেদা সুলতানা, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের পরিচালক শরিফুল ইসলাম, সিভিল সার্জন ডা. এএসএম আব্দুর রাজ্জাক, খুলনার পুলিশ সুপার এসএম শফিউল্লাহ প্রমুখ। জাগো নিউজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়