শিরোনাম
◈ রাজশাহীর বিদেশি ক্রিকেটাররা টাকা না পাওয়ায় হোটেল ছাড়ছেন না ◈ ভারত থেকে চালবাহী দুটি জাহাজ এল মোংলা বন্দরে ◈ প্রবাসী মন্ত্রণালয়ের বিদেশগামীদের জন্য সতর্কবার্তা ◈ তিতুমীর কলেজকে বিশেষ কোনও সুবিধা দেওয়ার সুযোগ নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জনপ্রশাসন সচিব ◈ ঢাকার হোটেলে আটকে আছেন রাজশাহীর বিদেশি ক্রিকেটাররা ◈ পঞ্চম দিনের মতো অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা ◈ জাতীয় দলের নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন হান্নান সরকার ◈ ক্রীড়া উপদেষ্টা ও বিসিবি সভাপতি বিপিএলে ব্যর্থতার দায় স্বীকার করলেন ◈ দক্ষিণ এশিয়ার কূটনীতি পরিবর্তনের পেছনে ভারত-পাকিস্তানের পুরনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা

প্রকাশিত : ১৫ এপ্রিল, ২০১৯, ১০:৫৬ দুপুর
আপডেট : ১৫ এপ্রিল, ২০১৯, ১০:৫৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

টিকইল, সারা দেশ জুড়ে আল্পনার গ্রাম নামে পরিচিত

মাহাম্মদ মাসুদ : চাঁপাইনবাবঞ্জের নাচোল উপজেলার ছোট্ট একটি গ্রামের নাম টিকইল। এখানে প্রতিটি বাড়ির দেয়াল যেন এক একটি শিল্পকর্ম। মাটির ঘরের বাসিন্দারা নিজেদের মতো সাজিয়ে তুলেছেন শৈল্পিক রাজত্ব। এখানকার রঙের রাজত্বে সবাই রাজা। এ সব কারণে আল্পনার গ্রাম নামে পরিচিতি সারা দেশ জুড়ে। ইন্ডিপেনডেন্ট

৩৫ বছর পূর্বে টিকইল গ্রামে বউ হয়ে আসেন দেখন বালা বর্মন। গ্রামের সকল বাড়ির দেয়ালজুড়ে গাছগাছালির ছবি, বাড়ির মেঝে এবং উঠোনে আঁকা আল্পনা। সেদিনই মুগ্ধ হয়েছিলেন তিনি। প্রচলিত আলপনার বাইরে তিনি যোগ করেন ফুল ও পাখির সাথে আবহমান বাংলার নৈসগিক দৃশ্য।

টিকইল গ্রামের আল্পনার মূল কারিগর হচ্ছেন গৃহিনী আর তরুণরা। পূর্বসুরীদের হাত ধরেই আলপনার কাজ শেখেন। ক্রমান্বয়ে দক্ষ শিল্পী হয়ে ওঠেন। বংশ পরম্পরায় বছরের পর বছর বাড়ির দেয়ালে দেয়ালে এ ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রেখেছেন তাঁরা।

এখানকার মাটির ঘরে আল্পনার জন্য খড়ি মাটি, লাল মাটি, পুইয়ের বিচি এবং গাছপালার কস দিয়ে আল্পনার রং তৈরি হতো। তবে ঐ সব উপকরণে আঁকা আল্পনা বেশিদিন স্থায়ী হত না। বর্তমানে এ কাজে গুড়ো রংয়ের ব্যবহার করা হয় টেকসই করতে। এতে যেমন বাড়ি ঘরে পবিত্রতার ভাব আসে ঠিক তেমনি সবার মনে আনন্দের সঞ্চার হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়