শিরোনাম

প্রকাশিত : ১৪ এপ্রিল, ২০১৯, ০৯:৫৭ সকাল
আপডেট : ১৪ এপ্রিল, ২০১৯, ০৯:৫৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পল্টনে চলছে ৩ দিনব্যাপী লোকজ ক্রীড়া উৎসব

মো. আল-আমিন : অবসর যাপন কিংবা আত্মরক্ষা আবহমান কাল থেকেই মানুষ নিজেদের প্রয়োজনে করে লোকজ খেলা বাঁচিয়ে রেখেছে। শহুরে জীবন থেকে লোকজ খেলা হারিয়ে গেলেও গ্রাম-গঞ্জে এখনো জনপ্রিয় লাঠি ও বলি খেলা, ষাঁড়ের লড়াই কিংবা ঘোড়-দৌঁড়। ৯ বছরের শিশু থেকে ৬৫ বছরের বৃদ্ধ যে কোনো মানুষের হাতেই মানায় এই লাঠি। নৈপূণ্যের জোরে এ খেলা পেয়ে যায় এক অনন্য মাত্রা। ইনডিপেন্ডেন্ট টিভি

বৃটিশ তাড়াতে যারা প্রতিষ্ঠা করেছেন লাঠিয়াল বাহিনী, তার উত্তরসুরীরা আজও আত্মরক্ষার এই খেলাটি ধরে রেখেছেন। এমনটাই জানিয়েছেন লাঠিয়াল শাহিনা সুলতানা। তিনি আরো বলেন, আমার নানা এই লাঠিয়াল বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৩৩ সালে তিনি লাঠিয়াল বাহিনী প্রতিষ্ঠা করেন। তারপর আমার মা এ খেলার হাল ধরেন। এখন আমি তৃতীয় প্রজন্ম এই খেলার হাল ধরেছি।

এখনো কদর হারায়নি বলি খেলা। খেলোয়ারদের শক্তি প্রর্দশনের এই লড়াইয়ে একাত্ম হন দর্শকরাও। আমাদের জাতীয় খেলা হাডুডু ও গোল্লাছুট গ্রামীন উৎসবের মূল আর্কষণ।

বাংলার এই লোক খেলা নিয়ে কাজ করছেন বাংলাদেশ কানট্রি গেম এসোসিয়েশন এবং জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক পরিষদ। এ সর্ম্পকে জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক পরিষদের মহাসচিব আশিকুর রহমান মিকু বলেন, এই ক্রীড়া কার্যক্রম বা গ্রামীন ঐতিহ্যের মধ্য দিয়ে বাঙ্গালি ঐতিহ্য যাতে ফুটে ওঠে সেটা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আমরা মানুষকে পরিশুদ্ধ করার কাজ করে যাচ্ছি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়