শিরোনাম
◈ পাঁচটি দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা ◈ ৮ ক্রিকেটার ও এক কর্মকর্তাকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি ◈ সাংবাদিকদের হত্যা মামলায় জড়ানো নিয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে আরএসএফ ◈ ‌‘যে কোনো সংস্কারের আগে জেনে নেবেন এ বিষয়ে মহান আল্লাহ ও তার রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কী বলে গেছেন’ ◈ পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ (ভিডিও) ◈ কোনো রাজনৈতিক দলকে সরিয়ে দেওয়ার ইচ্ছা আমাদের নেই: আনন্দবাজারকে জামায়াত আমির ◈ সংস্কার করে নির্বাচন না সংস্কার ছাড়া নির্বাচন, নানা মন্তব্য ◈ অবৈধভাবে ভারত থেকে ফেরার চেষ্টা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে দুই তরুণী আটক ◈ পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে গুলি, নিহত ৪২ ◈ রাজধানীর তুরাগে মা ও মেয়ের ওপর অ্যাসিড ছুড়লো ছিনতাইকারী

প্রকাশিত : ১১ এপ্রিল, ২০১৯, ০৩:৫০ রাত
আপডেট : ১১ এপ্রিল, ২০১৯, ০৩:৫০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রুবানা হক মানবিক বিষয়গুলো মাথায় রেখে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন জলি তালুকদার

আমিরুল ইসলাম : পোশাক শিল্প সংগঠন বিজিএমইএর প্রথম নারী সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের স্ত্রী রুবানা হক। আমাদের পোশাক শিল্পে নারীদের অবদানই সবচেয়ে বেশি। প্রথম নারী সভাপতি হিসেবে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন? সভাপতির দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তার সামনে কী চ্যালেঞ্জ রয়েছে জানতে চাইলে ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার বলেছেন, আশা করি রুবানা হক মানবিক বিষয়গুলো মাথায় রেখে পোশাক খাতের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করবেন। প্রথমত হচ্ছে নারী হিসেবে প্রথম সভাপতি, এটা খুব ভালো খবর আমাদের জন্য।

প্রত্যেকটা জায়গায় নারীদের একটা চ্যালেঞ্জ নিয়ে ক্ষমতায় আসতে হয়। দ্বিতীয়ত হচ্ছে রুবানা হককে তার জায়গা থেকে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে। আমি যেটা নিয়ে চিন্তিত সেটা হচ্ছে বিজিএমইএ যদি তাদের নীতির জায়গা চেঞ্জ না করে তাহলে রুবানা হক বা অন্য যে কেউ আসুক সে জায়গা থেকে শ্রমিকদের ব্যাপারে ও অন্যান্য ব্যপারে খুব বেশি ইতিবাচক পরিবর্তন হবে না। এখন সম্মিলিত ফোরাম ও স্বাধীনতা পরিষদ যারাই ক্ষমতায় আসুক তাদের মালিকদের একটা নীতিগত জায়গা আছে। সে জায়গা থেকে রুবানা হকের নেতৃত্বে যদি পরিবর্তন হয় বিশেষ করে শ্রমিকদের ক্ষেত্রে তাহলে খুবই ভালো হবে। যদিও আমাদের দেশে নারী নেতৃত্ব বহু জায়গায় রয়েছে। তারপরও রাষ্ট্রের অবস্থা খুব বেশি ভালো নয়।

সরকারপ্রধান নারী ও প্রধান বিরোধী দলীয় নেত্রী নারী হওয়া সত্ত্বেও নারী নির্যাতন বন্ধ হচ্ছে না। এ পার্থক্যগুলো তার ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে দেখতে পেলে সেটা খুব ভালো হবে। নীতিগত জায়গা পরিবর্তন না হলে নারী বা পুরুষ যে কেউ সভাপতি হোক না কেন শ্রমিকদের ও পোশাক শিল্পের স্বার্থে কোনো ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়