ইসমাঈল ইমু : বিপদগ্রস্থ নাগরিককে থানা থেকে সর্বোচ্চ আইনি সেবা দিতে হবে। মাদকের ভায়াবহতা থেকে আমরা কেউ নিরাপদ নয়। আমাদের দেশ, সমাজ ও সন্তানদের বাঁচাতে হলে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে। মাদক কারবারি যেই হোক ঢাকা মহানগরীতে তার ঠাঁই হবে না। মঙ্গলবার সকালে কলাবাগান থানার নতুন অস্থায়ী ভবন উদ্বোধন শেষে এসব কথা বলেন ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া। এর আগে ফিতা কেটে ও বেলুন উড়িয়ে অস্থায়ী ভবনে কলাবাগান থানার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন
ভূতের গলি কমিউনিটি সেন্টার, ধানমন্ডি এলাকা থেকে কলাবাগান থানা স্থানান্তরিত হয়ে বর্তমানে পান্থপথস্থ হোটেল সুন্দরবনের পেছনে কাঠালবাগান এলাকায় স্থাপিত হয়েছে। আব্দুল মোমেন গ্রুপ লিমিটেড এর ৭ তলা বিশিষ্ট ভাড়া করা ভবনে কলাবাগান থানা অস্থায়ীভাবে তার কার্যক্রম চালাবে।
আইন শৃঙ্খলা রক্ষার সুবিধার্থে ২০০৯ সালে ধানমন্ডি থানা ভেঙ্গে কলাবাগান থানা করা হয়। শুরু থেকে থানার নিজস্ব কোন জায়গা না থাকায় জরাজীর্ণ সিটি কর্পোরেশনের কমিউনিটি সেন্টার থেকে চালানো হয় থানার কার্যক্রম। দীর্ঘদিন ব্যবহারের পরে কমিউনিটি সেন্টারটি ঝুঁকিপূর্ণ ও পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
এর আগে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ( প্রশাসন) শাহাব উদ্দিন কোরেশী, উপ-পুলিশ কমিশনার (রমনা বিভাগ) মো. মারুফ হোসেন সরদার, ও কলাবাগান থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইয়াসির আরাফাত খান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিএমপি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিবৃন্দ ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।
আপনার মতামত লিখুন :