শিরোনাম
◈ এখনো পদত্যাগ করিনি: নাহিদ ইসলাম ◈ অন্তবর্তীকালীন সরকার তাদের লক্ষ্য থেকে ‘কিছুটা হলেও বিচ্যুত হচ্ছেন ' : তারেক রহমান ◈ দিবস ঘোষণা, ২৫ ফেব্রুয়ারি কি সরকারি ছুটি? ◈ ভোলায় রপ্তানি প্রক্রিয়া জোন স্থাপন করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা ◈ ‘দেশে প্রতিবছর ১ লাখ কোটি টাকা জাকাত আদায় সম্ভব’ ◈ পাকিস্তানের ভাগ্যটা বাংলাদেশের হাতে তুলে দিল ভারত! ◈ বিনিয়োগ সম্প্রসারণে আরব আমিরাতকে পাশে চায় ঢাকা চেম্বার ◈ দিনমজুরের সন্তান অয়ন্ত বালা বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলে সুযোগ পেলো ◈ জলাবদ্ধতা নিরসনে ঢাকার ১৯টি খাল সংস্কার করা হবে: উপদেষ্টা ◈ ভারতের প্রতি বাংলাদেশের শত্রুতাপূর্ণ আচরণ দেখতে চাই না : জয়শঙ্কর

প্রকাশিত : ৩১ মার্চ, ২০১৯, ০৫:০৩ সকাল
আপডেট : ৩১ মার্চ, ২০১৯, ০৫:০৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ডিএনসিসি কাঁচাবাজারে আগুনে ১০০ কোটি টাকার ক্ষতি

কেএম নাহিদ : শনিবার ভোরে গুলশানের ডিএনসিসি মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডে বাজারটির প্রায় ৩০০ ব্যবসায়ী তাদের সব কিছু হারিয়ে পথে বসেছেন। বনানীতে আগুনের ঘটনার দুদিনের মাথায় ঘটলো এই ঘটনা। আগুনে কমপক্ষে ১০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা৷ ডয়চে ভেলে

ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) মেজর শাকিল নেওয়াজ বলেছেন, মার্কেটে আগুন নেভানোর কোনো ব্যবস্থা ছিলো না৷ পানির সংকট ছিল৷ ২০১৭ সালের আগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর এ সংক্রান্ত নিরাপত্তার বিষয়ে যে সুপারিশ করা হয়েছিলো, তা পরবর্তীতে অনুসরণ করেনি বাজার কর্তৃপক্ষ৷

ফকির আহমেদ বলেন, আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে ধার দেনা ও ঋণ করে আমি ব্যবসাটা শুরু করি। দোকানে ২৫ লাখ টাকার বিভিন্ন ধরনের দেশি-বিদেশি মশলা ছিলো। সব পুড়ে ছাই হয়ে গেছে, পথে বসে গেছি আমি। আগে একবার আগুনে পোড়ে, ধাক্কা সামলে ঘুরে দাঁড়িয়েছিলাম। এবার মনে হয় আর পারব না। কে সহায়তা করবে। কে আমাকে টাকা দেবে? পথে বসে গেছি আমি।

বাজারটির সভাপতি দিল মোহাম্মদ বলেন, ২০-২২টি দোকান আছে৷ সবগুলোই ভাড়া দেয়া৷ মার্কেটের ২১১টি দোকানের সবগুলোই পুড়ে ছাই হয়ে গেছে৷ এখানে শাক-সবজি, মাংস, মুরগিসহ নানা রকমের মনোহারি পণ্যের দোকান ছিলো। কিছুই রক্ষা পায়নি৷ তবে একই মার্কেটের আরো ৮০টি দোকান আছে বাইরে৷ সেগুলো রক্ষা পেয়েছে৷

উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন ব্যবসায়ীদের৷

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়