শিরোনাম
◈ প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলামের পদত্যাগ ◈ সেনাবাহিনী বিষয়ে ভলকার টুর্কের মন্তব্য নিয়ে যা বলল আইএসপিআর ◈ জুলাই ফাউন্ডেশনে এলো ৩ প্রতারক, ধরা পড়ে গেলো জালিয়াতি! ভিডিও ◈ চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু'টি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে  চালক নিহত   ◈ শিগগিরই নির্বাচনের ব্যাপারে আরও সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ আসবে : অধ্যাপক আলী রীয়াজ ◈ রোহিত শর্মা অবসরে যাচ্ছেন না, খেলবেন ২০২৭ বিশ্বকাপ ক্রিকেট ◈ দুর্বল দলের বিরুদ্ধে কষ্টে জিতলো রিয়াল মাদ্রিদ ◈ বাংলাদেশে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায় যুক্তরাজ্য: সারাহ কুক ◈ শিশুকে বিষ পান করিয়ে হত্যাকারী সেই সৎ মা গ্রেপ্তার ◈ মাধবপুরে এসএম স্পিনিং মিলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, দশ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি

প্রকাশিত : ৩০ মার্চ, ২০১৯, ০৭:১৫ সকাল
আপডেট : ৩০ মার্চ, ২০১৯, ০৭:১৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিল্ডিং কোড না মেনেই নির্মিত হয়েছে চট্টগ্রামের অধিকাংশ ভবন

নুর নাহার : বন্দরনগরী চট্টগ্রামে বিল্ডিং কোড মেনে নির্মাণ করা ভবন খুবই কম । নগরীর ৯৫ শতাংশ হাসপাতাল ও ক্লিনিকে নেই অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা। সরকারি ভবনগুলোতে কিছুটা বিল্ডিং কোড মানার চেষ্টা করা হলেও, ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন ভবনগুলোতে তা মানা হয় না বললেই চলে। সময় টিভি

বন্দর নগরীতে বিল্ডিং কোড মেনে ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে কিনা তা দেখার জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডভিত্তিক সিডিএ’র ইমারত পরিদর্শক রয়েছেন। তাদের নজর এড়িয়ে কোন স্থাপনা নির্মাণ করা সম্ভব নয়। তবুও অনিয়ম হলেও রহস্যজনক কারণে তারা বাধা দেন না।

বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামে বর্তমানে সরকারি উদ্যোগে নির্মিত আবাসিকগুলিতেই ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি প্রবেশ করার মত সড়ক আছে। বাকি অধিকাংশ আবাসিকে বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ড ঘটলে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি যেতে পারবে না। এছাড়া খাতুনগঞ্জ, রিয়াজুদ্দিন বাজারসহ বেশকিছু বাজার আছে যেখানে অগ্নিকণ্ড ঘটলে ফায়ার সার্ভিসের গাড়িই প্রবেশ করতে পারবে না।

সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম মনে করেন, যেকোন ভবন মালিকের উচিৎ তার নিজে স্বার্থেই বিল্ডিং কোড মেনে ভবন নির্মাণ করা। না মানলে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারার মতোই হবে। তবুও সিডিএ দায় এড়াতে পারে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, সিডিএ’র ১৮টি আবাসিক এলাকায় ভবন নির্মাণের সময় বিল্ডিং কোড না মানলে ফ্ল্যাট হস্তান্তর প্রক্রিয়া বন্ধ রাখা হয়।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স-এর চট্টগ্রাম বিভাগীয় উপ-পরিচালক আবদুল মান্নান জানান, নগরীর ৯৫ শতাংশ হাসপাতালে অগ্নিনির্বাপণ প্রস্তুতি নেই। বাকি ৫ শতাংশ কোন রকম প্রস্তুতি রাখলেও তা পর্যাপ্ত নয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়