শিরোনাম
◈ ৫-১০ বছর সময় লাগবে দুর্বল ব্যাংকগুলোর রিকভারিতে: গভর্নর ◈ নগদ জমা সংরক্ষণের হার কমালো বাংলাদেশ ব্যাংক ◈ স.মকামিতার অভিযোগ নিয়ে যা বললেন তাসনিম জারা ◈ বাংলা একাডেমি অবশেষে মেলায় বই বিক্রির হিসাব জানালো ◈ সংগীতশিল্পী মমতাজ বেগম কোথায় আছেন? এই বিষয় যা জানাগেল ◈ ক্রিকেটার রোহিত শর্মাকে কুকুর বলেছিলেন কঙ্গনা, বললেন কংগ্রেসের মুখপাত্র ◈ বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ কী? যা বললেন ব্যারিস্টার পার্থ ◈ সাড়ে ৫ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার ◈ কারাগারে সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের বিশেষ সুবিধা প্রদানের অভিযোগ, যা বলছেন ডিআইজি প্রিজন্স ◈ ভ্যাট কমলেও দাম কমা নিয়ে সংশয় ভোক্তাদের

প্রকাশিত : ২৬ মার্চ, ২০১৯, ১১:০০ দুপুর
আপডেট : ২৬ মার্চ, ২০১৯, ১১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খেলাপিদের ঋণমুক্তির নতুন ব্যবস্থা নীতিমালার লংঘন, বলেছেন ইব্রাহিম খালেদ

মো. আল-আমিন: দেশে ঋণ খেলাপিদের জন্য সরকার বেশ কিছু সুবিধার ঘোষনা দিয়েছেন। যেসব ভালো ব্যবসায়ী ঋণ নিয়ে পরিশোধ করতে পারেননি তারা মে মাস থেকে মোট ঋণের ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিয়ে বাকি টাকা ১২ বছরে পরিশোধের সুযোগ পাবেন। এক্ষেত্রে সুদহার চক্রবৃদ্ধি না হয়ে সরল সুদে ৭ শতাংশ হবে। যদিও এসব ঋণ তারা ১০-১২ শতাংশ সুদে নিয়েছেন।

এ সর্ম্পকে বিবিসি’কে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর ইব্রাহিম খালেদ বলেন, আমাদের ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ বড় সংকট। তবে যেটা করা হলো এতে সংকট আরো ঘনিভূত হতে পারে। কারণ এর আগেও এটা একবার পুর্নগঠন করা হয়েছিল। ৫০০ কোটি টাকার বেশি যাদের খেলাপি ঋণ ছিল তারা সুযোগ পেয়েছিল। তখন বলা হয়েছিল পর পর তিনটি কিস্তি খেলাপি হলে তখন পুরো টাকা কলব্যাক করা হবে এবং পরবর্তীতে তাদের আর কোনো সুযোগ দেয়া হবে না।

তিনি বলেন, এখন আবার সেই ঋণখেলাপিরা সুযোগ পেলে ভাববে ভবিষৎতে হয়তো আরো সুযোগ পাওয়া যাবে। আর এতে করে ঋণ খেলাপি কমবে না বরং তাদের অনেকটা লুকিয়ে রাখার মত হলো। এর চাইতে খেলাপি ঋণ অবলোপন করা অনেক ভালো। এটা তো নীতিমালার লংঘন বলে মনেকরি।

তিনি আরো বলেন, এটা মানুষকে খুব খারাপ একটা বার্তা দিবে এবং তারা মনে করবেন ঋণ খেলাপীদের মধ্যে খুব বড় বড় যারা তারা সরকারকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা রাখে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়