নুর নাহার : সকল ধরনের সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাজধানীর হাজারীবাগে ট্যানারি বন্ধের ২ বছরেও দুষণের কবল থেকে মুক্তি পায়নি এলাকাবাসী। এখনও রাসায়নিকযুক্ত কালোপানির দুর্গন্ধ সইতে হচ্ছে তাদেরকে। অনেকেরই অভিযোগ, রাতের আধারে চুপিসারেই কাজ চলে বশ কিছু ট্যানারিতে। একই কথা বলেন পরিবেশবাদিরাও। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ট্যানারি মালিকরা বলছেন, অন্য শিল্পের দূষণের দায় পড়ছে ট্যানারির ওপর। ডিবিসি নিউজ
দুই রঙের দুটি ধারা। একটি ধানমন্ডি আবাসিকের, আরেকটি এসেছে হাজারীবাগ থেকে। কালো, রাসায়নিকের দুর্গন্ধে ভরা, যার উৎস বিভিন্ন কারখানা ।
ট্যানারি মালিক সমিতি বললেন, হাজারীবাগ, বুড়িগঙ্গা দূষিত হচ্ছে এখনও, তবে তার দায় কোনভাবেই ট্যানারির নয়।
বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের কোষাধ্যক্ষ মিজানুর রহমান বলেন, অন্যান্য যেই কারখানাগুলো আছে, যেমন প্লাস্টিক, টেক্সটাইল, ছোট ছোট গার্মেন্টস রয়েছে, সেখানেও রং ব্যবহার করা হয়। ওই সমস্ত রং মিশ্রিত পানিগুলো ওখানে আসছে।’
পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুস সোবহান বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের এখানে দেখা উচিত ছিল যে ট্যানারি স্থানান্তরিত হয়ে গেলেও আগের বর্জ্যের অবস্থা কি ছিলো, ছয় মাস পরে কি অবস্থা দাঁড়িয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :