নাঈম কামাল : সড়কে ঝরছে একর পর এক লাশ। তীব্র প্রতিবাদের মূখে জুটছে স্বান্তনার বানী। প্রতিবাদহীন ঘটনাগুলো থেকে যাচ্ছে আড়ালে। এত প্রানহানি ও প্রতিবাদের পরও মালিক-শ্রমিকদের প্রভাবশালী সিন্ডিকেটের কারণে ঠেকানো যাচ্ছে না বিশৃঙ্খলা। আর টিভি
নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, মালিক-শ্রমিক সিন্ডিকেটের কাছে যাত্রীরা জিম্মি। সড়ক, ব্রিজ নির্মাণে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হচ্ছে। কিন্তু যাত্রীদের অসম্মানজনক অবস্থায় ভ্রমন করতে হয়। তাদের জন্য আলাদা একটি প্রতিষ্ঠান করা প্রয়োজন। যাতে করে মালিক-শ্রমিকদের সাথে লেয়াজু করে সমস্যা সমাধান করতে পারে।
সাক্ষাৎকারে অন্য বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সরকার এবং জনগনকে জিম্মি করে পরিবহন মালিকরা তাদের স্বার্থ হাসিল করলেও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা নেওয়া হয় না। নগর বিশ্লেষক স্থপতি ইকবাল মাহমুদ বলেন, প্রশাসনের আশ্রয়ে থেকে কাজগুলো করে যাচ্ছেন কতিপয় প্রভাবশালী। বুয়েটের এক্সিডেন্ট রিচার্জ ইনস্টিটিউট পরিচালক ড. মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, পরিবহন মালিক-শ্রমিকের স্বেচ্ছাচারিতা সরকারের মেনে নেয়া গ্রহনযোগ্য হতে পারে না।
আপনার মতামত লিখুন :