শাকিল আহমেদ: ২) বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) এর আইন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী তাওহীদদুজ্জামান বলেন, এটি এমন একটি আন্দোলন যেখানে সবাই নিজের উদ্যোগে অংশগ্রহণ করেছে। এটি মানুষের সেন্টিমেন্টের বিষয়। এই আন্দোলনের জন্য কোন কমিটি বা সংগঠন করা হয়নিয়। আমরা ফোনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুদের সাথে ফোনে কথা বলে আন্দোলন শুরু করেছি। এনিয়ে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বীকৃত সংগঠন নেই। যেহেতু আবরার আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তাই আন্দোলনটা আমাদের এখান থেকেই শুরু হয়। উত্তর সিটি এলাকায় সরকারি কোন বিশ্ববিদ্যালয় নেই। মোবাইল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করে আমরা আন্দোলন স্থগিত করেছি।
৩) এ আন্দোলনে আমাদের সাথে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইনডিপেন্ডেট ইউনিভার্সিটি আব বাংলাদেশ,আমেরিকান ইউনিভার্সিটি আব বাংলাদেশ, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ও ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি শিক্ষার্থীরা যোগ দিয়েছে।
৪) তাওহীদদুজ্জামান আরো বলেন, এই চার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি নিয়ে আমরা মেয়রের সাথে আলোচনা করেছি। মেয়র লোক সংখার বিষয়ে একটা লিমিটেশন দিয়েছিলো। প্রথমে তার গাড়িতে করে দুজন নিয়ে যায় পরে আবার ফোন করে তিন জনকে যেতে বললে আমরা সাত জন যায়। এরপরে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আরো ১০ জন সেখানে উপস্থিত হয়। যদি আমাদের দাবি না মেনে নেয় তা হলে আমরা ২৮ তারিখের পর আবার আন্দোলন করবো।
আপনার মতামত লিখুন :