মোহাম্মদ মাসুদ : লোকসান ও ঋণের ভারে জর্জরিত বিমানকে টেনে তুলতে মহাপরিকল্পনা নেয়া হচ্ছে। বহর বাড়াতে নেয়া হয়েছে উদ্যোগ। পরিকল্পনায় আছে নতুন আন্তর্জাতিক রুট সংযোজনের। অনলাইন থেকে টিকিট বুকিং প্রক্রিয়া সহজ করা হবে। মোবাইল এ্যাপস চালু করা হবে এ বছরের জুন মাস নাগাদ। বিমান কতৃপক্ষের আশা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে এ বছর থেকে লাভে ফিরবে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী এ সংস্থা। ডিবিসি নিউজ
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব, মোহাম্মদ মহিবুল হক বলেন, স্বীকার করতে কোনো দ্বিধা নেই গত বছরে ২শ কোটি টাকার অধিক ক্ষতির সম্মখীন হয়েছি।
তিনি আরো দাবি করেন, এ বছর যে ছয় মাসের হিসেব নিয়েছি সেখানে বিমান কিন্তু লস করছে না। আমরা নিশ্চিত যে বিমান, বছর শেষে কোনো লস করবে না। নতুন কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে বিমানকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই এবং আশা করছি পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এস মোসাদ্দিক আহমেদ বলেন, আমাদের বহর পরিকল্পনা ২০২৭ সাল পর্যন্ত তৈরি রয়েছে। আমরা একটা বহর প্রকল্প পরিকল্পনা করেছি। সে পরিকল্পনা অনুযায়ী চলতি বছর বহরে ১৯ টি উড়োজাহাজ থাকা উচিত। সৌদিআরব, সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিভিন্ন স্থানে এবং লন্ডনেও পরিধি বাড়ানো যায়। এর বাইরে কিছু জায়গায় যাওয়া দরকার। আমাদের গুয়ান্ডো, কলম্বোমালে এবং মদিনাতেও যাওয়া দরকার। জানা গেছে, বিমানকে ঢেলে সাজানোর প্রক্রিয়া হিসেবে প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পদে পরিবর্তন হবে চলতি মাসেই।
আপনার মতামত লিখুন :