মঈন মোশাররফ : যাদবপুর বিশ্ববিদ্যায়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাকলি সেনগুপ্ত বলেছেন, পাকিস্তানে আটক উইং কমান্ডার অভিনন্দনকে ছেড়ে দেয়ার ঘোষণাকে সামাজিক মাধ্যমে নানাভবে ব্যাখ্যা করেছে, মানুষ। কেউ বলেছেন এটা ভারতের রাজনৈতিক বিজয়। আবার কেউ ইমরান খানের রাজনৈতিক দূরদর্শীতার প্রশংসা করেছেন। তবে এই উদ্যোগের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ অবস্থা কিছুটা হলেও নিরসন হয়েছে, এটাই মূল বিষয়।
শুক্রবার বিবিসি বাংলার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এইরকম দুটো দেশের মধ্যে যখন একটা উত্তেজনাকর পরিস্থিতি থাকে, তার মধ্যেই যদি কোনও পক্ষ একটা শান্তির বার্তা দেয়, তাহলে তাদের একটা আশঙ্কা থাকেই যাতে অপর পক্ষ সেই বার্তাটাকে তাদের দুর্বলতা হিসাবে না দেখে। আবার অন্য দেশটিও ব্যাখ্যা করতে পারে যে তাদের কাছে মাথা নোয়াতে হলো, শান্তির বার্তা দেয়া দেশটিকে।
তিনি আরো বলেন, এভাবে বিষয়টাকে ব্যাখ্যা করাই উচিত নয়। কারণ যখন ঐতিহাসিকভাবেই বৈরীতা আছে এমন দুটো দেশের মধ্যে উত্তেজনা প্রশমন করাটাই সবচেয়ে জরুরি। এই সমস্যার সমাধানে প্রয়োজন আলোচনা।
আপনার মতামত লিখুন :