মঈন মোশাররফ : মানবাধিকার আইনজীবী সালমা আলী বলছেন, মাদককে আলাদা করে দেখলে এটি প্রতিরোধ কঠিন হবে। কারণ গত কয়েক বছরে মাদক ও মানবপাচার এমন পর্যাযে পৌঁছেছে যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। আইনের কঠোর ও নিরপেক্ষ প্রয়োগ ছাড়া আর কোনো কৌশলই খুব বেশি কার্যকর হবে বলে মনে করেন না তিনি।
রোববার বিবিসি বাংলাকে তিনি আরো বলেন, অনেক সময় ডাকাত বা এ ধরনের অপরাধীদের আত্মসমর্পণের সুযোগ দেয়া হয়। এখানে কিন্তু এই অপরাধীরা থেকেই যাবে। এক্ষেত্রে অপরাধীদের ধরে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। এ ভাবে মাদক পাচার বন্ধ করা যাবে না।
সালমা আলী বলেন, টেকনাফ অঞ্চলে মাদক ব্যবসায়ীদের এমন সহজভাবে দেখার সুযোগ নেই। বরং তাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আইনি পন্থা গ্রহণ করা দরকার এবং এজন্য দক্ষ কর্মকর্তাদের বিশেষ দায়িত্ব দেয়া উচিত যারা দীর্ঘমেয়াদে মাদক ও মানব পাচার রোধে কার্যকর ভূমিকা রাখবেন।
আপনার মতামত লিখুন :