শিরোনাম
◈ শিক্ষক বাবার ‘ঠিকাদারি লাইসেন্স’ নিয়ে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ ◈ পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে বাংলাদেশে তিনদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ◈ কুয়েটের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যকে অব্যাহতির প্রক্রিয়া শুরু ◈ কাতারের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ার আহ্বান ড. ইউনূসের ◈ সারাদেশে জাতীয় পরিচয়পত্র  সংশোধনে সুখবর ◈ অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে ১৫ বিচারকের নথি চেয়েছে দুদক ◈ বাংলাদেশের নারী ক্রীড়াবিদদের প্রশিক্ষণ ও সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে সহযোগিতার আশ্বাস কাতার ফাউন্ডেশনের ◈ কাশ্মিরে হামলা: পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠিন পদক্ষেপ ভারতের ◈ আরাকান সদস্যদের ভিডিও পুরোপুরি সত্য নয়, আবার মিথ্যাও নয়: চট্টগ্রামে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আলাদা সম্মেলন হবে: দোহায় প্রেস সচিব 

প্রকাশিত : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৩:২৮ রাত
আপডেট : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৩:২৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বৈশ্বিক গড়ের চাইতেও বেশি বাংলাদেশের কর্মসংস্থানের হার : আইএলও

নূর মাজিদ : বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে যে পরিমাণ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে তা বৈশ্বিক গড়ের চাইতেও বেশি। এই অঞ্চলের দেশগুলোর সরকারের প্রণীত সামজিক নিরাপত্তা কর্মসূচীর কারণে আগামী করেক বছরও এই উন্নতি বজায় থাকবে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা-আইএলও প্রকাশিত এক সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে একথা জানানো হয়। দ্য এক্সপ্রেস, নিউজ ওয়ার্ল্ড

আইএলও বলছে, বাংলাদেশসহ এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার কর্মসংস্থান বেকারত্বের হার ৩ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে বৈশ্বিক বেকারত্বের হার ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। সেই তুলনায় কর্মসংস্থান সৃষ্টির দিক থেকে অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশসহ এই অঞ্চলের দেশগুলো। আইএলও’র বরাত দিয়ে সরকারি বার্তা সংস্থা বাসস বিষয়টি জানিয়েছে।

বাংলাদেশের কর্মসংস্থান সৃষ্টি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে আইএলও বলেছে, সামাজিক নিরাপত্তা এবং দারিদ্র দূরীকরণে সরকারের নেয়া পদক্ষেপের সুফল ভোগ করছে বাংলাদেশ। পক্ষান্তরে উচ্চ দারিদ্রতার হার স¤পন্ন অনেক দেশে এমন সরকারি পদক্ষেপ নেই। তবে একইসঙ্গে বৈশ্বিক শ্রম পর্যবেক্ষক সংস্থাটি বাংলাদেশের নতুন কর্মসংস্থানের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। সংস্থাটি জানায়, নানা সামাজিক, রাজনৈতিক ও প্রাকৃতিক কারণে দেশের বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠী কৃষিভিত্তিক পেশা ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন, পক্ষান্তরে তারা যেসব নতুন চাকরি পাচ্ছেন তার কোন আর্থ-সামাজিক নিরাপত্তা বলয় নেই। বিশেষ করে, অধিকাংশ বাংলাদেশি শ্রমিকের কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা, লিখিত নিয়োগপত্র এবং স্থির আয়ের ব্যবস্থা নেই বলে সতর্ক করেছে আইএলও।

বিশ্ব শ্রম সংস্থার বাংলাদেশ শাখার পরিচালক তোমো পৌতিনেন বলেন, এই অঞ্চলের অনেক দেশের মতোই বাংলাদেশেও চাকরির অনিশ্চয়তা কর্ম পরিবেশ উন্নয়নে অন্যতম প্রধান অন্তরায়। এছাড়াও, শিশুশ্রম এবং নারী ও পুরুষ শ্রমিকের আয়ের ক্ষেত্রে বৈষম্য এই অবস্থার পেছনে নেতিবাচক অবদান রাখছে। ২০৩০ সালের স্থায়ী উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-এসডিজি পূরণে বাংলাদেশকে এখন থেকেই শ্রমিকদের নিরপত্তা, প্রশিক্ষন এবং স্বাস্থ্যসুরক্ষায় জোর পদক্ষেপ নিতে হবে বলেই তিনি জানিয়েছেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়