শিরোনাম
◈ বন্ধুকে ছাত্রলীগ সাজিয়ে পুলিশে দিয়ে তার হবু বউকে ধর্ষণ ছাত্রদল নেতার! ◈ গণমামলা আর গণআসামির নেপথ্যে চাঁদাবাজি? ◈ সংস্কৃতি উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করার জেরে তিন সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতি - যা জানা যাচ্ছে ◈ ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বজ্রসহ শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস ◈ গ্যাস সঙ্কটে ১৬২০ কোটি টাকার এলএনজি আমদানি করছে সরকার ◈ সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতা-বিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা ◈ প্রত্যক্ষ কর আদায় বাড়াতে হবে: এনবিআর  ◈ জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ মানবিক করিডরের সিদ্ধান্ত সরকারের, আমরা প্রতিহত করবো: নুরুল হক (ভিডিও) ◈ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা শিক্ষার্থীদের শ্রেণিমুখী করতে

প্রকাশিত : ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৮:২৮ সকাল
আপডেট : ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৮:২৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ব্যারিস্টার রাজ্জাক যেন সবার প্রিয় না হয়: মিজানুর রহমান

ইউসুফ আলী বাচ্চু: সাবেক মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেছেন, ব্যারিস্টার রাজ্জাক সাহেব পদত্যাগ করেছেন এবং একটি বিবৃতি দিয়েছেন, আমি আশঙ্কায় আছি তিনি আবার যেন সবার প্রিয় হয়ে না যায়। তাদের দল না থাকতে পারে কিন্তু তাদের রাজনৈতিক দর্শন তো আর শেষ হয়ে যাচ্ছে না।

শনিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ আয়োজিত প্রয়াত সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত ও বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য এর স্মরণ সভায় তিনি এ কথা বলেন।

মিজানুর রহমান বলেন, ব্যারিস্টার রাজ্জাক জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে বলছেন জামায়াতকে, কিন্তু তাই বলে তাদের নীতি আদর্শ থেকে যাবে।

এদেশের আমলা আমলাতন্ত্র যেভাবে চেপে বসে আছে সেখান থেকে বেড়িয়ে আসতে আমাদের সময় লাগবে মন্তব্য করে মিজান বলেন, সব ক্ষেত্রে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা বিরাজ করছে। আমাকে ২০১০ সালে যখন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান করা হয় তখন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত আমাকে ফোন করে বলেছিল মিজান তোমার জন্য অনেকে যুদ্ধ করতে হয়েছে। তোমাকে আমলারা চেয়ারম্যান হতে দিতে চায়নি।
৩টি মূল ধারা নিয়ে তারা কাজ করতেন, আইনের শাসন। একদি দেশের আইনের শাসন না থাকে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধন করা সম্ভব নয়। দ্বিতীয়ত মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা, তৃতীয়ত জনগণের ক্ষমতায়ন, জনগণ বলতে দেশের আপামর জনসাধারণ।

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ও দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে প্রগতিশীল চিন্তার ধারক ছিলেন। কিন্তু চেতনাগত এখনো পূর্ণ হতে পারিনি। আমরা যদি ৭১ এর চেতনার কথা বলি কিন্তু এখনো তো বিরোধী শক্তি কি কম আছে।দেশে অর্পিত সম্পত্তি আইন হলেও তা ৬ বার সংশোধিত হয়েছে।

তাদের আন্দোলন ছিল হিন্দু নারীদের বিবাহ বিচ্ছেদ। এটা তাদের অধিকার। হিন্দু নারীদের সম্পত্তির ভাগ পাওয়া এবং হিন্দু বিবাহ আইন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়