শিরোনাম
◈ ‘জাতির পিতা’ বিধান বিলুপ্তির সুপারিশ: সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ◈ রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত জাতিসংঘ মহাসচিবের ◈ বেনজীরের বিতর্কিত বক্তব্যে পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিবাদ (ভিডিও) ◈ হঠাৎ ট্রাম্পকে যে কারণে ‘টোপ’ দিলেন জেলেনস্কি ◈ ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু, মোজাম্মেল হকের বাড়িতে র‌্যাব ◈ আপিল ট্রাইব্যুনালে জয়ী পুলিশ সদস্যদের চাকুরীতে পুনর্বহালের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে ◈ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা পড়লেন বৈষম্যবিরোধীর নেতাকর্মীরা ◈ সেদিন গাজীপুরে কি ঘটেছিল? আহতদের মুখে ঘটনার বর্ণনা ◈ টিউলিপের নামে গাজীপুরে বাংলো, যা বলছে লেবার পার্টি ◈ ফরিদপুরের সালথায় চার কৃষকের ১০ ঘরে আগুন, সব পুড়ে ছাই

প্রকাশিত : ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৬:৫৪ সকাল
আপডেট : ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৬:৫৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কবি আসাদ চৌধুরী বললেন , ‘আল মাহমুদকে বিচার করতে হবে তার কবিতা দিয়ে’

মঈন মোশাররফ : কবি আসাদ চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর অনেক মুক্তিযোদ্ধার মতো কবি আল মাহমুদের ক্ষোভ বেশি ছিলো। এবং ক্ষোভের প্রকাশটা রাজনৈতিক আচরণের মধ্য দিয়ে প্রকাশিত হয়েছে। যেটা অনেকে পছন্দ করেননি। কিন্তু শিল্পীকে বিচার করতে হয় শিল্পের মাপকাঠিতে। আল মাহমুদকে বিচার করতে হবে তার কবিতা দিয়ে।

শনিবার বিবিসি বাংলাকে তিনি আরো বলেন, কবি হলেও আল মাহমুদ বিভিন্ন সময় সংবাদপত্রে কাজ করেছেন। কিন্তু বরাবরই তিনি প্রাধান্য দিয়েছেন তার কবিতাকে। লোক- লোকান্তর, কালের কলস, সোনালী কাবিন - একের পর এক কাব্যগ্রন্থ লিখেছেন তিনি।

তিনি বলেন, আল মাহমুদের কবিতার বিষয়বস্তুতে প্রথম দিকে গ্রামের জীবন, বামপন্থী চিন্তা-ধারা এবং নারী মুখ্য হয়ে উঠলেও পরবর্তীতে ইসলামী ভাবধারাও প্রবল হয়ে উঠে।

তিনি জানান, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের আগে এবং পরে- এ সময়ের মাঝে তার মতাদর্শে ব্যাপক পরিবর্তন হয়। আল মাহমুদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধের আগে বাম ধারা দেখা গেলেও ১৯৭৪ সালের পর থেকে তার কবিতায় ইসলামী ভাবধারাও লক্ষ্য করা যায় । কিন্তু আমি তাকে বিচার করি তার লেখা এবং শিল্পের বিচারে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়