শিরোনাম
◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে ১০ বছর আগে যা বলেছিলেন নরেন্দ্র মোদি ◈ জামায়াত কাদের সঙ্গে জোট করবে, জানালেন সেক্রেটারি গোলাম পরোয়ার ◈ ৫৩ বছর দেখেছি, আমরা আরও দু-এক বছর ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারকে দেখতে চাই:  নুরুল হক (ভিডিও) ◈ নবীনগরে বিপনী মার্কেটে আগুন, পুড়ে ছাই ১২ দোকান ◈ ‘ওরেশনিক’ রাশিয়ার নতুন ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যা জানা গেল ◈ ফেসবুকে দাবি ‘মুগ্ধ ও স্নিগ্ধ একই ব্যক্তি’, যা বলছে ফ্যাক্ট চেক ◈ মাগুরায় উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গ্রেপ্তার ◈ জয়নাল থেকে বনে গেছেন ডা.আরিফ, নেই কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতা (ভিডিও) ◈ গুমের বিচার ও গুম বিলুপ্ত করা আমাদের টপ প্রায়োরিটি : প্রেস সচিব ◈ ঢাকা মহানগরীতে মহাদুর্ভোগ

প্রকাশিত : ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০২:২৩ রাত
আপডেট : ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০২:২৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের ভিত্তি শক্তিশালী করতে চায় আওয়ামী লীগ

আহমেদ জাফর : দেশের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ। একাদশ নির্বাচনের পর দলটি তৎপরতা হয়ে উঠেছে সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলো গুছিয়ে আনার। তারা চায় শিগগিরই সম্মেলনের মধ্য দিয়ে সাংগঠনিক ভিত্তিকে আরও শক্তিশালী করতে। দলটি সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোয় নতুন নেতৃত্ব আনতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। সম্মেলনের চূড়ান্ত দিনক্ষণ বেঁধে দেয়া না হলেও দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা যতদ্রুত সম্ভব সম্মেলন করার তাগিদ দিয়েছেন সংগঠনগুলোর শীর্ষ নেতাদের। এ তথ্য সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দলটির ২১তম জাতীয় সম্মেলন হওয়ার কথা রয়েছে অক্টোবরে। সঙ্গত কারণেই যেসব সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর মেয়াদউত্তীর্ণ হয়েছে, দলের কেন্দ্রীয় সম্মেলনের আগেই ওই সব সংগঠনের নতুন নেতৃত্ব আনতে চায় আওয়ামী লীগ।

আওয়ামী লীগের দলীয় গঠনতন্ত্রের ২৫(১) ধারা অনুযায়ী, দলের দশটি সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন রয়েছে। সহযোগী সংগঠনের সংখ্যা সাতটি। মহিলা আওয়ামী লীগ, কৃষক লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, তাঁতী লীগ, যুব মহিলা লীগ, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ। এছাড়া আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সংখ্যা তিনটি ছাত্রলীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ), শ্রমিক লীগ। এই সংগঠন গুলোর মধ্যে অনেক সংগঠন মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

২০১২ সালের ১৪ জুলাই আওয়ামী যুবলীগের ষষ্ঠ জাতীয় সম্মেলন হয়। এতে চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মো. হারুনুর রশিদ নির্বাচিত হন। ২০১২ সালের ১৯ জুলাই আওয়ামী কৃষক লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন মোতাহার হোসেন মোল্লা ও অ্যাডভোকেট শামসুল হক রেজা। আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২০১২ সালের ১১ জুলাই সম্মেলনে সভাপতি মোল্লা মো. আবু কাওসার ও সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথ পুনর্নির্বাচিত হন। সম্মেলন না হওয়ায় হতাশায় ভুগছেন নেতাকর্মীরা। পদপ্রত্যাশী নেতাকর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে ক্ষোভ।

সূত্র জানায়, আওয়ামী যুবলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগ ও কৃষক লীগের সম্মেলন চলতি বছরের মাঝামাঝি হতে পারে। যুবলীগের সম্মেলনের মধ্য দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদে এবার পরির্বতন আসতে পারে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, সম্মেলনের বিষয়ে নেত্রী এখন পর্যন্ত কোনো নির্দেশনা দেননি। আমাদের মূল কাজ হচ্ছে যুবকদের নিয়ে গবেষণা করা। তাই যুববান্ধব ঢাকা, দেশ গড়া ও শেখ হসিনার ভিশন পূরণ করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। সম্পাদনা : রেজাউল আহসান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়