শিরোনাম
◈ অসম্পূর্ণ ও নিয়ম বহির্ভূত চুক্তি সই হওয়ার কারণে বাংলাদেশের ক্ষতির বোঝা ভারী হচ্ছে ◈ চিন্ময় দাসের গ্রেফতারকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করার বিরুদ্ধে জাতিসংঘে বিবৃতি ◈ মসজিদ কমিটি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ৭ ◈ সাগরে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ফিনজাল’, শনিবার ৩ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে ◈ শেরপুরে পীরের দরবারে হামলা, লুটপাট, অন্তত ১০টি গাড়িতে আগুন ◈ নামাজরত ব্যক্তিকে কনটেইনার থেকে ফেলে দিল পাকিস্তানি বাহিনী, পিটিআইয়ের অভিযোগ (ভিডিও) ◈ চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যার মামলা এখনও করেনি তার পরিবার, কারণ জানে না পুলিশ ◈ বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাউন্ড সিস্টেম রয়েছে মসজিদে হারামে ◈ ভারতের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে জয়শঙ্করের বিবৃতি ◈ কুমিল্লায় সৎ মাকে পিটিয়ে হত্যা

প্রকাশিত : ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০১:৫৪ রাত
আপডেট : ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০১:৫৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সংসদে মন্ত্রী জানালেন, ‘বিমান ভাড়ায় নীতিমালা নেই’

আসাদুজ্জামান সম্রাট : বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী সংসদকে জানিয়েছেন, অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ভাড়া নির্ধারনে কোন নীতিমালা নেই।

বৃহস্পতিবার সংসদ অধিবেশনে নওগাঁ-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো: ইসরাফিল আলমের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য জনান। তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরিণ ফ্লাইটে ভাড়া ও ভাড়া সংক্রান্ত আইনগত নীতিমালা নেই। এয়ারলাইন্সসম‚হ তাদের উড়োজাহাজের আধুনিকতা, সুযোগ-সুবিধা, অপারেটিংকস্ট, ওভারহেডকস্ট, ফুয়েলকস্ট, মেইনটেনেন্সকস্ট এন্ড ইস্টাবলিসমেন্টকস্ট বিবেচনা করে আইএটিএ ট্রাফিক কনফারেন্স অনুযায়ী ভাড়া নির্ধারন কওে থাকে। আইএটিএ এর এন্টি ট্রাস্ট নীতিমালা অনুযায়ী কোন এয়ারলাইন্স ভাড়া, ট্যাক্স ও যাত্রী সংখ্যা সংক্রান্ত তথ্য আদান-প্রদান করতে পাওে না। বিশ্বেও অন্যান্য দেশেও এ নিয়মে চলে। ফলে যাত্রী ভাড়া নিধারণের কোন নীতিমালা আপাতত নেই।

চট্টগ্রাম-৪ আসনের সংসদ সদস্য দিদারুল আলমের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, গত ২০১৭-১৮ সালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের আয় ছিল ৪ হাজার ৯৩১ দশমিক ৬৪ কোটি টাকা। ব্যয় ছিল পাঁচ হাজার ১৩৩ দশমিক ১১ কোটি টাকা। গত বছর বিমানে লোকসানের পরিমাণ ২০১ দশমিক ৪৭ কোটি টাকা। পাবনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামসুর রহমান শরীফের অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পর্যাপ্ত যাত্রী না থাকায় ঈশ্বরদী বিমানবন্দরে ২০১৫ সালে মে মাসের ৩০ তারিখ থেকে বিমান চলাচল বন্ধ রয়েছে। উক্ত বিমানবন্দরের অধিগ্রহনকৃত মোট ৪৩৬ দশমিক ৬৫ একর জমির মধ্যে ২৯০ দশমিক ৭৪ একর জমি মিলিটারী ফার্ম ব্যবহার করছে। ব্যবহৃত জমি বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলরাচল কর্তৃপক্ষের অনুক’লে হস্তান্তরের পর বিমানবন্দরটি সংস্কার ও উন্নয়ন কওে পুনরায় চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। জমি প্রাপ্তিসহ অন্যান্য উন্নয়ন ও সংস্কারম‚লক কাজ সম্পাদনপ‚র্বক বিমানবন্দরটি চলতি অর্থবছওে পুনরায় চালু করা সম্ভব নয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়