শিরোনাম
◈ ভোলায় রপ্তানি প্রক্রিয়া জোন স্থাপন করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা ◈ ‘দেশে প্রতিবছর ১ লাখ কোটি টাকা জাকাত আদায় সম্ভব’ ◈ পাকিস্তানের ভাগ্যটা বাংলাদেশের হাতে তুলে দিল ভারত! ◈ ৬ মাসেও ইউনুস সরকারের খাতায় লবডঙ্কা, তাহলে রেখে কি লাভ : দুদু ◈ বিনিয়োগ সম্প্রসারণে আরব আমিরাতকে পাশে চায় ঢাকা চেম্বার ◈ দিনমজুরের সন্তান অয়ন্ত বালা বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলে সুযোগ পেলো ◈ জলাবদ্ধতা নিরসনে ঢাকার ১৯টি খাল সংস্কার করা হবে: উপদেষ্টা ◈ ভারতের প্রতি বাংলাদেশের শত্রুতাপূর্ণ আচরণ দেখতে চাই না : জয়শঙ্কর ◈ ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৩ হাজার কোটি টাকা ◈ জাতিসংঘের প্রতিবেদন হাসিনার আন্তর্জাতিক বৈধতাকে আরো দুর্বল করবে

প্রকাশিত : ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৫:৫৭ সকাল
আপডেট : ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৫:৫৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খাবারের দাম বাড়ায় বিপাকে ময়মনসিংহের মৎসচাষিরা

জাবের হোসেন: দেশে মাছের মোট চাহিদার অন্যতম যোগানদার ময়মনসিংহ জেলা। প্রতিবছর জেলার চাহিদার চারগুণের বেশি মাছ উৎপাদিত হয় এখানে। গত অর্থ বছরে এজেলায় প্রায় সাড়ে চার লাখ মেট্রিক টন মাছ উৎপাদন হয়েছে। কিন্তু খাবারের মূল্যবৃদ্ধি এবংমাছের বাজারদর নিম্নমুখী হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন মৎসচাষিরা। সময় টিভি

জেলায় বাণিজ্যিক মাছের খামার রয়েছে ৬ হাজার ৩৭১টি। আর এর সাথে জড়িত প্রায় সোয়া এক লাখ চাষি। দেশের মোট মাছ উৎপাদনের ১১ ভাগ উৎপাদন হয় জেলায়। আর পাঙ্গাসের মোট উৎপাদনের প্রায় ৫০ ভাগই হয় এখানে। বাণিজ্যিকভাবে মাছ চাষ করে ভাগ্যবদল করেছেন অনেকেই। তবে গত ২/৩ বছর ধরে মাছের দাম কম থাকায় এবং খাবারের উচ্চমূল্য ও নিম্নমান নিয়ে বেকায়দায় পড়ছেন খামারিরা। মাছ চাষ এবং ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। মৎস্য চাষিরা বলেন, মাছের খাবারের দাম অনেক বেশি। যে কারণে মাছ বিক্রি করলে তারা তেমন লাভবান হচ্ছেন না।

এ অবস্থায় মাছের খাবারের দাম ও মান নিয়ন্ত্রণে সরকারি নজরদারি এবং বিদেশে মাছ রপ্তানি ও মাছ চাষে ব্যবহৃত বিদ্যুৎ বিল কমানোর দাবি জানিয়েছেন মাছ চাষিরা। মাঠ পর্যায়ের মৎস্য কর্মকর্তারা বলছেন, সঠিক পদ্ধতিতে মাছ চাষ না করায় লোকসানের মুখে পড়ছেন খামারিরা। ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা তোফায়েল আহমেদ বলেন, অনেকেই জমির অনুপাতে নির্ধারিত মাছ না ছেড়ে বেশি ছাড়েন। এর ফলে মাছের উৎপাদন কমে যায় এবং খাদ্যের অপচয় হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়