শিরোনাম
◈ ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন: ভারতের পরিবর্তে থাইল্যান্ড গিয়ে খরচ করছেন বাংলাদেশিরা ◈ তিন শিক্ষার্থীকে ‘গুপ্তহত্যা’,  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল (ভিডিও) ◈ কারাগার থেকে  স্বজনদের কাছে ব্যারিস্টার সুমনের চিঠি, যা লিখলেন ◈ ইন্টারনেট শাটডাউনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ধুলোয় মিশে গিয়েছিল: জাপানের রাষ্ট্রদূত ◈ ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার ‘ফিফা দ্য বেস্ট’ জিতেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ◈ ‘জয় বাংলা’ স্লোগান কি নিষিদ্ধ, যা জানা গেল ◈ বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে মোদির দাবির জবাব দেবে সরকার ◈ ভারত থেকে এসেছে আরও ১৯০০ মেট্রিক টন আলু, কেজি পড়েছে সাড়ে ২৮ টাকা ◈ ঘুষ চাইলে দরজা বন্ধ করে যা দেওয়ার দিয়ে দেন: জনপ্রশাসন সচিব (ভিডিও) ◈ ডক্টর ইউনুস, শেখ হাসিনা ও নির্বাচন প্রসঙ্গে যা বললেন ব্রিটিশ এমপি রুপা হক(ভিডিও)

প্রকাশিত : ০৩ জুলাই, ২০১৮, ০৪:৪৭ সকাল
আপডেট : ০৩ জুলাই, ২০১৮, ০৪:৪৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলদেশে ভিয়েতনামের খাটো জাতের গাছে নারিকেল ও আরবের খেঁজুর ধরেছে

মতিনুজ্জামান মিটু : বাংলদেশে ভিয়েতনামের খাটো জাতের নারিকেল ও আরবের খেজুর গাছে ফুল ও ফল ধরা শুরু হয়েছে। চলতি মৌসুমে সাভারের রাজালাখ হর্টিকালচারাল সেন্টারে ভিয়েতনাম থেকে আদানিকরা একটি উন্নত ও খাটো (ওপি) জাতের গাছে নারিকেল ধরেছে।

এদিকে রাজধানীর মিরপুরের কাজীপাড়ার মো. মনিরুজ্জামান কাজলের বাড়ির সাদের একটি আরবের গাছে হয়েছে অনেক স্বাদের খেজুর। এছাড়া নারিকেলের ফুল ও ফল ধরেছে খুলনার দৌলতপুর হর্টিকালচার, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানি হর্টিকালচার, বরিশালের রহমত পুর, পটুয়াখালীর কলাপাড়ার মজিদ চাকলাদার, কক্সবাজারের রামু হর্টিকালচার সেন্টার হর্টিকালচার সেন্টার ও পাবনার টেবুনিয়া হর্টিকালচার সেন্টারে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হর্টিকালচার উইং সুত্রে জানা যায়, বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ভিয়েতনাম থেকে দেশে ১০লাখ খাটো জাতের নারিকেলের চারা আমদানীর লক্ষ্য নিয়ে এ যাবত ছয় লাখ ২৬ হাজার ৫০০ চারা আমদানী করা হয়েছে।

চারা প্রতি ৫০০ টাকা করে এ যাবত বিক্রির পর মজুদ রয়েছে ৯৬ হাজার ৫৫০টি। এ মধ্য থেকে উপকূলীয় অঞ্চলের কর্মসূচিতে দেয়া হয়েছে এক লাখ ২৬ হাজার ৫০০ টি নারিকেলের চারা। এছাড়া ভারতের হাইব্রিড জাত ডিজে সম্পূর্ণা আনা হয় ছয় হাজারটি। প্রতিপিচ ৯০০ টাকায় এই চারার সবগুলো বিক্রি করা হয়েছে। হর্টিকালচার ডেভেলপমেন্ট অফিসার মো. আবদুল হালিম জানান, হর্টিকালচার সেন্টার গাজিপুরের মৌচাকের নূরবাগে দুই বছর আগে আনা সৌদিআরবের খেজুরের প্রথম চালানের একটি গাছে এবার বার্কি জাতের খেজুর ধরেছে। প্রথম চালানে টিস্যু কালচারের মাধ্যমে তৈরী সৌদি আরবের ৩০০ চারা আনা হয়েছিল। পরে আরও ৩০০ চারা আনা হয়। চারাগুলো রাজধানীর আসাদ গেইট, নূরজাগ, বরিশালের রহমতপুর, পটুয়াখালি, যশোরের খয়েরতলা ও খুলনার দৌলতপুরসহ বিভিন্ন হর্টিকালচার সেন্টারে রয়েছে। আসাদ গেইটের হার্টিকালচার সেন্টার থেকে ওই চারার প্রতিটি পিচ ছয় হাজার টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পের উপ প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ মো. নূরুল ইসলাম বলেন, মিরপুরের কাজীপাড়ার মো. মনিরুজ্জামান কাজলের বাড়ির সাদের একটি আরবের গাছে খেজুর হয়েছে। তিনি বাংলাদেশের বাজার থেকে খেজুর কিনে বীজ লাগিয়েছিলেন। মনিরুজ্জামান কাজল বলেন, পূরুষ গাছ এবং পরাগায়ণের অভাবে আগে গাছে ফুল আসলেও ফল হতো না। খামারবাড়ি থেকে কৃষিবিদ নূরুল ইসলাম সাহেবকে আনার পর উনি পরাগায়ণ করে ফল ধরিয়েছেন। গত মৌসুম থেকে ফল আসা শুরু হয়েছে। আগামী বছর আরও একটি গাছে ফল ধরবে। আমার এখানে সাতটি গাছের চারা আছে। খেজুরের স্বাদ মজাদার।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়